১. দুঃখের কথা পরীক্ষীত এবং সংবেদনশীল বন্ধু ব্যতীত আর কাউকে বলবেন না, এমনকি সেরকম না হলে মাতা-পিতা, স্বামী বা স্ত্রীকেও না;
২. দৃঢ় থাকুন, আপনি ভেঙে পড়লেই অন্যরা দৃড়তা দেখাবে, কিছু করুণা করবে, তাতে দুঃখ বাড়বে ছাড়া কমবে না;
৩. শিক্ষিত-সক্ষম মানুষ অত্যন্ত ঈর্ষাপরায়ন হয়, এই বিষয়টি মাথায় রাখবেন, সহজে তাদের সাথে কিছু শেয়ার করতে যাবেন না;
৪. যদি বড় কিছু করতে চান, তাহলে নিজের বিপদ লুকান, এমনকি ধ্বংসের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত। হেরে যাওয়ার আগে বুঝতে দেবেন না যে নিশ্চিভাবে আপনি হেরে যাচ্ছেন;
৫. নিশ্চয়ই বিকল্প পথ রয়েছে, তাই কোনো পথে বাধা পেলেই পিছিয়ে আসবেন না, বিকল্প পথটি খুঁজে নিন;
৬. কারো সম্পর্কে কারো কাছে খারাপ কিছু বলতে যাবেন না, এতে শুধু নিজের ইমেজই নষ্ট হয়;
৭. মানুষ আপনাকে প্রচারপ্রিয় বললে বলুক, ভদ্রস্থভাবে নিজের কাজের প্রচার করতে হবে, প্রচার ছাড়া মানুষ জানবে কী করে?
৮. সব কিছুর মাঝেও মানুষকে সময় দিতে হবে, বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে অনেক সময় বিষন্নতায় পেয়ে বসতে পারে, তাছাড়া মানুষকে নিয়েই তো কাজ;
৯. আমাদের চারপাশে প্রশংসা করার লোক খুবই কম, তাই কেউ প্রশংসা করছে না বলে ভাববেন না যে আপনি ভুল পথে আছেন, বিশ্লেষণ প্রথমত এবং প্রধানত আপনাকে নিজেকেই করতে হবে;
১০. জীবনে হেরে যাওয়া বলে কিছু নেই, জীবনযাপন এবং সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে জীবনবোধ আপনার অর্জিত হবে, তা অনেক বড় সম্পদ।
#দিব্যেন্দু দ্বীপ