খুব যে দোষের কিছু করছেন তা নয়, তবে যারা ভাবছেন ডাবর মধু খাচ্ছি মানে উন্নত ব্রান্ডের উন্নত মধু খাচ্ছেন তারা ভুল ভাবছেন। উন্নত ব্রান্ডের খাচ্ছেন বটে তবে উন্নত মধু খাচ্ছেন না, খাচ্ছেন চাষের মধু। ভেজাল আছে কিনা সেটি বলা ঠিক হবে না, তবে ডাবরে শতভাগ যে মধু নয় এটি নিশ্চিত।
নিচের এই খবরটি পড়ুন:
টাঙ্গাইলের মধু দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও (ক্লিক)
অর্থাৎ একটি ব্রান্ডের সিল লাগছে শুধু বোতলের গায়ে। মান না বাড়লেও দাম বাড়ছে, এবং তাতেই মূলত ক্রেতারা খুশি থাকছে।
দেশে মধুর উৎপাদন ও বহুমাত্রিক ব্যবহার বেড়েছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে মধু এখন বিদেশেও রফতানি হচ্ছে। তাই দেশের মৌ-চাষীরা রফতানির জন্য বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষ করছেন। বিসিকের তথ্য অনুসারে, বর্তমানে দেশে ২ হাজার মৌ খামার ও ১ লাখ ২০ হাজারের অধিক মৌ বাক্স রয়েছে। এসব খামার থেকে প্রতি বছর গড়ে ১০ হাজার মেট্রিক টন মধু উৎপাদিত হয়। আর ২০২০ সাল নাগাদ দেশে ১ লাখ টন মধু উৎপাদনের পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)। সূত্র: যুগান্তর