যে খাবার দিতে হবে:
১. ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার থেতে দিতে হবে : গবেষণায় দেখা গেছে যে, সিজফ্রেনিয়া পেসেন্টদের ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড কম থাকে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার খেলে সিজফ্রেনিয়া পেসেন্টদের জন্য তা উপকারী হয়। তৈলাক্ত মাছ, তেলসমৃদ্ধ সবজি, লেটুস, সয়াবিন, স্ট্রবেরি, শশা, আনারস, বাদাম ইত্যাদিতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এ খাবারগুলো সিজফ্রেনিয়া পেসেন্টদের দেওয়া যেতে পারে।
২. ভিটামিন-বি সমৃদ্ধ খাবার খেতে দিতে হবে : ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স নারভাস সিস্টেমের জন্য উপকারী। ভিটামিন বি-১ এবং থায়ামিনের অভাবে কিছু মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ভিটামিন-বি৯ এবং ফলিক এসিডের অভাবে বিষন্নতা, স্মৃতিভ্রষ্টতা দেখা দিতে পারে এবং মুড চেঞ্জ হতে পারে।
৩. ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ খাবার থেকে দিতে হবে সিজফ্রেনিয়া পেসেন্টদের : এই ভিটামিনগুলোতে এন্টি অক্সিডেন্ট প্রপার্টিস আছে। এজন্য সিজপ্রেনিয়া পেসেন্টদের বেশি করে সি-ফুড খেতে দেওয়া যেতে পারে।
যে খাবারগুলো দেওয়া যাবে না:
১. চর্বিযুক্ত খাবার দেওয়া যাবে না। গরুর মাংশ, খাসির মাংশ দেওয়া যাবে না। তেরবিজ না দেওয়া ভাল।
২. গ্লুটোন এবং ল্যাকটোজ সমৃদ্ধ খাবার খেতে দেওয়া যাবে না: গবেষণায় দেথা গেছে যে, ল্যাকটোজ এবং গ্লুটোন সমৃদ্ধ খাবার সিজফ্রেনিয়া পেসেন্টদের জন্য ভাল নয়। এক্ষেত্রে তাকে দুগ্ধজাত খাবার এবং গম বার্লি থেকে যেসব খাবার বানানো হয় সেগুলো খেতে দেওয়া যাবে না।
সৌজন্যে: ব্রেন এন্ড লাইফ হসপিটাল