বাগেরহাট জেলার এক গৌরবোজ্জ্বল এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম বাগেরহাট বহুমুখী কলেজিয়েট স্কুল। ১৮৭৮ সালে অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় ১৪০ বছর আগে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত হয়। আজ থেকে ১৪০বছর আগে এই জনপদে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের বিষয়টি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং তা নিঃসন্দেহে সকলকে বিস্ময়াভিভূত করে এবং সেই সময়েও যে এই জনপদ শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি চর্চা এবং শিক্ষানুরাগী, বিদগ্ধ জনের পদচারনায় ও কর্মকাণ্ডে সমৃদ্ধ ছিল, তা বিশেষভাবে ইঙ্গিত করে। এ প্রেক্ষাপটে এই বিদ্যাপীঠের ১৪০তম বার্ষিক ক্রীড়া এবং সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতাসহ অন্যান্য সৃজনশীল কর্মকাণ্ড উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত এবং আনন্দিত। আমি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
দেশের গ্রামীণ অসহায় জনগণকে স্বাবলম্বী করা তথা তাদের জীবিকা সৃষ্টির লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সবিশেষ উদ্ভাবনী চিন্তা ও প্রজ্ঞাসমৃদ্ধ বর্তমান সরকারের এক অতীব উপযোগী এবং গ্রামীণ অসহায় জনবান্ধব প্রকল্পের নাম একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্প। প্রকল্পের নামের মধ্যেই এর মহতী মানবিক উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে। এই প্রকল্পের বিভিন্ন পর্যায়ের সুফলভোগীদের সাথে মত বিনিময় করা হয় এবং অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়। এ কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর একান্ত সচিব-২ জনাব ওয়াহিদা আক্তার।
প্রতিবারের মত এবারও বিপুল উৎসাহ, উদ্দীপনা এবং ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে চিতলমারী উপজেলার পিঁপড়াডাঙ্গা বিশ্বশুক শ্রী হরি গুরুচাদ সেবাশ্রমের বার্ষিক সনাতন ধর্মীয় সম্মেলন। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত অগণিত ভক্ত, পুণ্যার্থীদের ভক্তি আবেগে এ স্থান ছিল মুখরিত। আগত ভক্ত, পুণ্যার্থীসহ এ অনুষ্ঠানের আয়োজকগণের হৃদয় নিংড়াণো অকৃত্রিম ভালবাসায় আমি মুগ্ধ, অভিভূত।
আশ্রমের শ্রদ্ধাভাজন অধ্যক্ষসহ সকলের প্রতি আমার অশেষ ভক্তি ও শুভেচ্ছা রইল।