খাদ্যে দুর্নীতির জন্য মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা দূষলেন ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের

স্লোগান

খাদ্যের দুর্নীতির সিন্ডিকেট কিছুতেই ভাঙছে না। আগের সিন্ডিকেটই বহাল রয়েছে। নতুন কিছু লোকের অনুপ্রবেশ ঘটেছে মাত্র। ফলোআপ নিউজ খাদ্য বিভাগের খুলনাঞ্চলের ওপর একটি দীর্ঘ অনুসন্ধান পরিচালনা করে দুর্নীতির এক বহুমুখী চিত্র খুঁজে পেয়েছে। ভয়ংকর হচ্ছে— দুর্নীতিবাজরাই টাকার বিনিময়ে ভালো পদগুলো বাগিয়ে নেয়।

খাদ্য অফিস সংশ্লিষ্ট যে কারোর বা খাদ্য অফিসের যে কোনো স্টাফের খাদ্য অধিদপ্তরের এ স্লোগান দেখে হাসির উদ্রেক হবেই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন খাদ্য পরিদর্শক বলেন, খাদ্যে চাকরি করলে দুর্নীতি করতে হবে, না হলে আপনি হেনস্তার শিকার হবেন, মানে উপরের কর্মকর্তাদের টাকা দিতে পারলে নিজ জেলায় বা নিজ বিভাগে থাকা যায়। লোভনীয় পদগুলো পাওয়া যায়। ওনারা লোভনীয় পদগুলোতে এমন লোক বসাতে চান যারা নেবে এবং দেবে। এই বৃত্তের বাইরে পড়ে গেলে তার বিপদ।

ফলোআপ নিউজ ডজন খানেক কেস স্টাডি নিয়ে অনুসন্ধান করে দেখতে পেয়েছে যে, বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এমন কর্মকর্তারা প্রকৃতপক্ষেই ভালো পদে রয়েছেন। স্যাম্পল হিসেবে নিম্নোক্ত ৫টি জেলা এবং ২২টি উপজেলায় বিগত বিশ বছর ধরে খাদ্য নিয়ন্ত্রক এবং খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন এমন কিছু ঘটনা পর্যালোচনা করা হয়েছে।

অনুসন্ধানে চমকপ্রদ তথ্যের সমাহার রয়েছে। অনুসন্ধান এবং গবেষণা কর্মটি পরিচালনা করছেন মোহাম্মদ কামরুল হাসানের নেতৃত্বে খুলনা বিশ্বিবদ্যালয়ের বর্তমান এবং সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি দল। ফলোআপ নিউজ এক্ষেত্রে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে সমন্বয়ের ভূমিকা পালন করছে। কিছুক্ষেত্রে ফলোআপ নিউজ এক্সিকিউটিভ বডি।


সম্পর্কিত সংবাদঃ

অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের নামে লুটপাট 

কুষ্টিয়ায় সরকারি চাল কেনায় চালবাজি

প্রত্যয়নপত্র ছাড়া কুষ্টিয়া জগতি খাদ্যগুদামে চলছে চাল সংগ্রহ

নিম্নমানের চাল সরবরাহ

কুষ্টিয়ায় বন্ধ মিলে চাল সংগ্রহের বরাদ্দ, জানেন না মালিক

ডিমলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রুহুল মোছাদ্দেকের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ

আমন সংগ্রহ অভিযান: খুলনা বিভাগে এক কেজি ধানও পায়নি খাদ্য বিভাগ

কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিস থেকে পে-অর্ডার চুরির অপরাধে নিরাপত্তা প্রহরী মামুন বরখাস্ত

মামলায় থমকে গেছে যশোরে ডিলারশিপ

অনিয়ম দুর্নীতির প্রশ্রয় দিচ্ছে খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ

যশোর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে পড়ে আছে ১৭ হাজার কার্ড

…নিউজটি চলমান।