মংলা কাস্টমসের কমপক্ষে তিনজন কর্মকর্তা অবৈধ উপায়ে উপার্জিত অর্থ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন

Mongla Customes

কাস্টমস্ এবং ট্যাক্সের অবৈধ উপার্জন সর্বজনবিদিত। কিন্তু সেটি কত? অনেক সময় সেটি মানুষের ধারণার বাইরে।ফলোআপ নিউজ মংলা বন্দর কাস্টমসের ওপর একটি অনুসন্ধান পরিচালনা করে জানতে পেরেছে— সাধারণ দুর্নীতি ছাড়াও ভয়ংকর ভয়ংকর দুর্নীতির মাধ্যমে এখানে কর্মরত অনেক কর্মকর্তা স্বল্প সময়ে ফুলে ফেঁপে ওঠে। মাত্র এক বছর চাকরি করেও অনেকে কয়েক কোটি টাকা বাগিয়ে নিতে পারেন। ফলোআপ নিউজ দীর্ঘ এক অনুসন্ধান পরিচালনা করে জেনেছে দু’জন বিসিএস কর্মকর্তা এবং একজন নন-বিসিএস কর্মকর্তার দুর্নীতির তথ্য। এর মধ্যে একজন ইতোমধ্যে বদলী হয়ে গিয়েছেন। বাকী দু’জন এখনো কর্মরত। কত খরচ করবেন? কতটা খাবেন? কতটা ঘুরবেন? অবৈধ টাকা তারা এতটাই কামিয়েছেন যে, এই টাকা এখন বিড়ালের বাচ্চার মতো বাসায় এ রুম ও রুম করে রাখতে হচ্ছে। রাখতে হচ্ছে বাথরুমের উপরে বাঙ্কারে। কেউ কেউ টাকা পয়শা গ্রামের বাড়িতে নিয়ে মাটির নিচে বস্তায় করে লুকিয়ে রাখছেন বলেও জানা গিয়েছে। সরকার পরিবর্তন হওয়ার পরে অনেকে টাকা ঠিকমতো পাচার করতে না পেরে এই বিপাকে পড়েছেন। অনেকে ডলার কিনে রাখছেন, অনেকে জমি এবং স্বর্ণে বিনিয়োগ করছেন।


অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।