নোয়াখালী জেলা শহরের মহদুরি গ্রামের কোম্পানী বাড়ির মুজিবুর রহমান আলমগীরের ঘর থেকে পুর্নিমা (১০) নামে এক শিশু গৃহপরিচারিকার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টার দিকে সুধারাম থানা পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত শিশু পুর্নিমা জেলা সদর উপজেলার আন্ডারচর গ্রামের আবদুর রবের মেয়ে। গত চার মাস পূর্বে সে ওই বাড়ির প্রবাসি আলমগীরের ঘরে গৃহপরিচারিকা হিসেবে কাজ নেয়।
প্রবাসী আলমগীরের মেয়ে অয়াহিদা রহমান (শিক্ষক) জানান, তার শিশুপুত্রকে রেখে সকালে তিনি এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্ব পালনের জন্য বাহির হন। এ সময় ঘরে তার মা, গৃহপরিচারিকা পুর্নিমা ও প্রতিবেশি মুন্নি বেগমকে (মাঝে মধ্যে বাড়ির কাজ করে) রেখে যান। তিনি চাকরিতে যাওয়ার পর পরই তার মাও বাজার করতে শহরে যান। বাসায় ছিল শিশু গৃহপরিচারিকা ও
তিনি জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হঠাৎ তাকে ফোনে জানানো হয় ঘরের বাথরুমে থাকা কাপড় রাখার হেঙ্গারে পুনির্মাকে ঝুলান্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে কাজের মহিলা মুন্নিসহ দ্রুত তাকে সেখান থেকে নামিয়ে নেয়। পরে স্থানীয় এক চিকিৎসকে ডেকে আনলে তিনি পুর্নিমাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে বিষয়টি তারা সুধারাম থানায় জানালে পুলিশ বিকালের দিকে পুনির্মার মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।
জানতে চাইলে সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মেয়েটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এক প্রশ্নে তিনি বলেন, মেয়েটির শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে বাড়ির লোকজন বলছে মেয়েটি নাকি গলায় ফাঁস দিয়েছে। ময়না তদন্তের পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হলেই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নিহত শিশু পুর্নিমা জেলা সদর উপজেলার আন্ডারচর গ্রামের আবদুর রবের মেয়ে। গত চার মাস পূর্বে সে ওই বাড়ির প্রবাসি আলমগীরের ঘরে গৃহপরিচারিকা হিসেবে কাজ নেয়।
প্রবাসী আলমগীরের মেয়ে অয়াহিদা রহমান (শিক্ষক) জানান, তার শিশুপুত্রকে রেখে সকালে তিনি এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্ব পালনের জন্য বাহির হন। এ সময় ঘরে তার মা, গৃহপরিচারিকা পুর্নিমা ও প্রতিবেশি মুন্নি বেগমকে (মাঝে মধ্যে বাড়ির কাজ করে) রেখে যান। তিনি চাকরিতে যাওয়ার পর পরই তার মাও বাজার করতে শহরে যান। বাসায় ছিল শিশু গৃহপরিচারিকা ও
তিনি জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হঠাৎ তাকে ফোনে জানানো হয় ঘরের বাথরুমে থাকা কাপড় রাখার হেঙ্গারে পুনির্মাকে ঝুলান্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে কাজের মহিলা মুন্নিসহ দ্রুত তাকে সেখান থেকে নামিয়ে নেয়। পরে স্থানীয় এক চিকিৎসকে ডেকে আনলে তিনি পুর্নিমাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে বিষয়টি তারা সুধারাম থানায় জানালে পুলিশ বিকালের দিকে পুনির্মার মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।
জানতে চাইলে সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মেয়েটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এক প্রশ্নে তিনি বলেন, মেয়েটির শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে বাড়ির লোকজন বলছে মেয়েটি নাকি গলায় ফাঁস দিয়েছে। ময়না তদন্তের পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হলেই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।