অশ্রাব্য গালিগালাজ
সাধারণ মানুষ ওদের যেভাবে থুথু ছিটাচ্ছে, শাপশাপান্ত করছে, বাপবাপান্ত করছে— সে কথাই বলা হয়েছে ‘অশ্রাব্য গালিগালাজ’ কাব্য গ্রন্থটিতে। লুটেরাদের প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভ এবং ঘৃণা কী রূপ ধারণ করেছে— সেটাই এ বইটির মূল ভাব এবং ভাষা। সাধারণ মানুষের ক্ষোভের আগুনের আঁচ দুর্বৃত্তদের গায়ে লাগে না। জনগণ হতে তারা বহুদূরে, নিরাপদে। ওদের প্রতারণায় মানুষ ক্ষুব্ধ, একই সাথে প্রতিবাদ এবং প্রতিরোধ করতে না পারার বেদনায় তারা ক্লান্ত। গণমানুষের পাশে দাঁড়াতে এ বইটি, ক্লান্ত মানুষের ক্ষীণ আওয়াজ বজ্ব্র নিনাদের পরিণত করার অভিপ্রায় থেকে এ বইটি। কাব্য চর্চা এখানে গৌণ বিষয়।
সমুদ্রের সুখ
নারীদের উপলক্ষ্য করে লেখা হয়েছে এ কাব্যগ্রন্থটি। কোন সিদ্ধান্তে উপণিত হওয়া এখানে কবির উদ্দেশ্য নয়। কাব্য চর্চাই এখানে মূল বিষয়।
ভূত এবং ভগবান
মানুষের ভিতরের মানুষটাকে টেনে বের করার চেষ্টা করা হয়েছে এ কাব্যটিতে। ভূত এবং ভগবান উভয়ই রহস্যময়। আসলে মানুষও রহস্যময়। মানুষের মাঝে সেই রহস্যেরে খোঁজ করা হয়েছে।
পরকীয়া
পরকীয়ার ইচ্ছা প্রতিটি মানুষের মাঝে রয়েছে। প্রেম মানেই পরকীয়া এবং পরকীয়া মানেই প্রেম। প্রেম এবং পরকীয় আলাদা কিছু নয়। দস্যুতার মধ্যে প্রেম নেই, পরকীয়াও নেই। বইটিতে পরকীয় প্রেমের মর্যাদা পেয়েছে। পাশাপাশি গল্পের ছলে আরো কিছু সিদ্ধান্ত লেখক এখানে দিয়েছেন।