সংরক্ষিত আসনের জন্য মনোনয়ন দৌড়ে যারা বেশী আলোচনায় ছিলেন–
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামাতো বোন ঢাকার ধানমন্ডি থানা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মিলি, গোপালগঞ্জ-মুকসুদপুর আসনের সংসদ সদস্য লে.কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খানের মেয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির সদস্য কানতারা খান, গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নাসিমা আক্তার রুবেল, ঢাকা ইউনিভার্সিটির সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী আরিফা রহমান রুমা ও গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদের নির্বাচিত সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য এবং সম্মিলিত সংগীত শিল্পী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তানিয়া হক শোভা।
এছাড়া বর্তমান সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আহত স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেত্রী অ্যাডভোকেট উম্মে রাজিয়া কাজলও এ দৌড়ে ছিলেন বলে জানা যায়।
তবে শেষ পর্যন্ত গোপালগঞ্জ কোটায় মনোনয়ন পেয়েছেন নার্গিস রহমান।
গোপালগঞ্জের সন্তান নার্গিস রহমান ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । স্কুল জীবন পর্যন্ত তিনি গোপালগঞ্জেই ছিলেন, তিনি ভাটিয়াপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন।
জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে নার্গিস রহমানসহ ৪১ জনকে মনোনয়ন দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
শুক্রবার গণভবনে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভার পর তাদের নাম ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।