মোংলা কাস্টমসের অনেক কর্মকর্তা নিয়মিত অফিস করেন না

কাস্টমস্ কমিশনারেট

মোংলা কাস্টমস্ দেশের ৩২ টি কাস্টমস্ হাউজের মধ্যে অন্যতম ব্যস্ত কাস্টমস্। মোংলা কাস্টমস্ ঘিরে অনেক অভিযোগের মধ্যে একটি হচ্ছে— এই কমিশনারেটে চাকরিরতো অনেকে নিয়মিত অফিস করেন না।

কাস্টমস্-এ একটি কথা খুব প্রচলিত আছে— নন-টেকার এবং টেকার। এটা এক ধরনের ‘ইউফিমিজম’। ঘুষ খাওয়া না-খাওয়া বুঝাতে এটি ব্যবহৃত হয়।

অফিস ফাঁকি দেওয়ার সবচেয়ে ‘বৈধ উপায়’ হচ্ছে নন-টেকার হয়ে যাওয়া। মাল কামাতে হলে ফিল্ডে থাকতে হবে। তবে কেউ যদি মনে করে পরিবারের প্রয়োজনে সে কিছুদিন অফিস করবে না, বা নিয়মিতই অফিস ফাঁকি দিতে চায়, তবে সে সুযোগ মোংলা কাস্টমস্-এ রয়েছে।

মোংলা কাস্টমস্-এর অনেক কর্মকর্তাই খুলনায় থাকেন, এবং নিয়মিত অফিস করেন না। তারা নিজেদের মধ্যে এক ধরনের চুক্তি করে নেন, এবং চুক্তি মোতাবেক চলেন। ফলে এতে অফিসের এবং তাদের কোনো সমস্যা হয় না। কাস্টমস্ কেউ ‘ওএসডি’ হতে চাইলে অন্য কর্মকর্তাদের জন্য সেটি আশির্বাদ।


সম্পর্কিত সংবাদ

মোংলা বন্দরে নিলামে উঠেছে নামীদামি ৭০ গাড়ি, পড়ে আছে আরও ২৩০টি

২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব কমেছে মোংলা কাস্টম হাউজে

দুর্নীতির মহানায়ক মোংলা কাস্টমসের সিএন্ডএফ নেতা লিয়াকত

মোংলা কাস্টমস হাউজের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা মতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে মামলা

মংলা কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি

কালো টাকা সাদা করে মামলার আসামি কাস্টমস কর্মকর্তা মনিরুল

ড. প্রামাণিকের লুটপাটে ডুবছে মোংলা কাস্টম

কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ঘুষ ছাড়া সেবা মেলে না মোংলা ও বুড়িমারীতে

কালো টাকা সাদা করে মামলার আসামি কাস্টমস কর্মকর্তা মনিরুল

অবৈধ সম্পদ, সহকারী কর কমিশনারের বিরুদ্ধে মামলা

মোংলা-বুড়িমারী বন্দরে শতভাগ দুর্নীতি : টিআইবি

দুর্নীতি ও বৈষম্যের কবলে মংলা বন্দর

১২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ: স্ত্রী-কন্যাসহ সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

দুর্নীতিতে চাকরি হারালেন কাস্টমস কর্মকর্তা

ঘুষ দুর্নীতিতে আরজিনার তেলেসমাতি, অনুসন্ধানে দুদক

দুদক আতঙ্কে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্মকর্তাদের কোটিপতি স্ত্রীরা

১৫ বছর ধরে লুটেছে মোংলা সিএন্ডএফ ও বাগেরহাট চেম্বার অব কমার্স