রাজস্ব কর্মকর্তারা নিজ স্বার্থে প্রেসার দেয় বলে খুলনার ব্যবসায়ীদের অভিযোগ

ভ্যাট আদায়ের সরকারি লক্ষ্যমাত্রা সহজ করেছে ভ্যাট নীতিমালা। যদিও বলা হচ্ছে ‘মূল্য সংযোজন কর’, কিন্তু কার্যত কোনো ‘ভ্যালু এড’ না হলেও ভোক্তাকে ভ্যাট দিতে হয়। যতবার হাত বদল হয় ততবারই ভ্যাট দিতে হয়। খুনাস (খুলনা নাগরিক সমাজ) বলছে, ভ্যাট আইনে বিস্তর সমস্যা রয়েছে। সমস্যার ফাঁক গলে ভ্যাট কর্মকর্তা এবং ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও ক্ষতির শিকার হচ্ছে জনগণ।

২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের রাজস্ব আহরণের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রধান ভূমিকা রাখে ‘কাস্টমস্ এক্সাইজ এবং ভ্যাট’ বিভাগ।

প্রশ্ন উঠেছে কাস্টমসের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ এসেছে—  ভ্যাট আদায়কারী কর্মকর্তারা সুনির্দিষ্ট কোনো দাবী করতে পারেন না। কারণ, এখনো আমাদের দেশে বিক্রয়ের হিসেব খাতা অতটা স্বচ্ছ নয়। ফলে কাস্টমস্ কর্মকর্তারাই একটা কিছু নির্ধারণ করে দেন। প্রথমে এত বড় একটা এমাউন্ট ধার্য করেন যে, আমাদের আলোচনায় আসতেই হয়। শেষ পর্যন্ত তাদের পাওনাটুকু বুঝে পেলে শান্ত হন।


সম্পর্কিত সংবাদঃ

বেনাপোল কাস্টমসে দুর্নীতি ঘুস বাণিজ্যের মহোৎসব

দুর্নীতির অভিযোগে কাস্টমসের ২ কর্মকর্তা বরখাস্ত

অনিয়মের জালে বেনাপোল বন্দর : দুর্নীতি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ কাম্য

কাস্টমসের ‘দুর্নীতির রাজা’ মতিউর রহমান

চট্টগ্রাম কাস্টমসে দুর্নীতির মহোৎসব

দুর্নীতি মামলার আসামি কাস্টমস কমিশনার এনামুলকে পাঠানো হলো অবসরে

দুর্নীতিবাজ কাস্টমস কর্মকর্তাদের কাছে আমদানি-রপ্তানিকারকরা জিম্মি!

কাস্টমসে দুর্নীতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ ব্যবসায়ীরা : সাইফুল আলম

দুর্নীতির আখড়া কাস্টম হাউস

কাস্টমসে দুর্নীতির যত উৎস