ডকুমেন্টরি
দশ বছর বয়সে ও মা-বাবাকে মাসে পাঠায় চার হাজার টাকা!
৩১ মার্চ ২০১৭ তারিখে পাবলিক লাইব্রেরির সামনে থেকে বাদাম কিনতে গিয়ে লাজুর এই সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারটা নিলাম। যে বয়সে ওর হেসে খেলে বেড়ানোর কথা, পড়াশুনা করার কথা, সেই বয়সে ও বাদাম বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছে, শুধু যে নিজের জীবিকা নির্বাহ করছে তা নয়, বাড়িতেও টাকা পাঠাচ্ছে। দেশে বৃদ্ধ পিতা-মাতার ভরণ পোষণের জন্য আইন রয়েছে, শিশু…
পড়াশুনা ও একেবারেই করেনি, তাহলে ভবিষ্যতে গাড়ির চালক হবে কীভাবে?
ও ভবিষ্যতে গাড়ির চালক হতে চায়। খুবই স্বাভাবিক। গাড়ির হেল্পার চালক হতে চাইবে -এটাই স্বাভাবিক। এবং ভবিষ্যতে ওর পক্ষেই ভালো একজন চালক হয়ে ওঠা সম্ভব। কিন্তু ও জানালো ওর কোনো পড়াশুনা নেই, তাহলে ও কীভাবে চালক হবে? আমাদের দেশে শিশুরা কাজ করছে, এটা একটা বাস্তবতা, এর সুফল ভোগ করছি আমরা সবাই। কিন্তু এদের নিয়ে আমরা…
হাসান মাহমুদ-এর শিক্ষণীয়, মনকাড়া আবৃত্তি
https://www.facebook.com/24ghontasongbad/videos/423289214516808/
বাইরে ফিটফাট ভেতরে সত্যিই সদরঘাট!
https://youtu.be/JZtSZoUxmtw বুড়িগঙ্গার পাড়ে, ওপারে জাহাজ এবং লঞ্চ মেরামত করা হয়, রং করা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে জং ধরা ভঙ্গুর বডির উপর রং দিয়ে নতুন করে তোলা হয় জাহাজ এবং লঞ্চগুলো। ভিডিওটি ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে বুড়িগঙ্গার তীর, শুভাড্যা, কেরাণীগঞ্জ থেকে করা।
দারিদ্রের আড়ালে দরবার
ভাবলাম, ভুল হয়েছে কর্মরতদের। ওরা ভুল মেনে নিয়ে ঠিক করে দিল। অনেক গ্লানিবোধ আছে, অনেক কথা আছে, হয়ত সেগুলো বলার সময় এখনো আসেনি। কোনোদিন হয়ত আসবেও না। নিশ্চিত ঘুরে না দাঁড়িয়ে এসব বলে হাস্যস্পদ হতে চাই না। মানুষ হাসতে পছন্দ করে, অপমান করতে পছন্দ করে, অবিশ্বাস করতে পছন্দ। মানুষের ঈশ্বর বিশ্বাসের প্রত্যয় কোনোভাবেই সহজিয়া নয়,…
জিন্নাহ বনাম মৌদুদী : আজ এত বছর পর সাফল্যের অট্টহাসি কে হাসছে?
হাসান মাহমুদ জামাতের অজস্র ধোঁকাবাজীর একটা হল এ দাবী করা যে, পাকিস্তান নাকি “ইসলামী রাষ্ট্র” হিসেবে বানানো হয়েছে। কথাটা ঠিক নয়। ইসলামী রাষ্ট্র হলে প্রথম থেকেই তো মৌদুদী’র জামাতে ইসলামী পাকিস্তানের বিরোধীতা না করে সমর্থনই করত। মৌদুদী পাকিস্তানের বিরোধীতা করে বলেছিলেন, ইসলাম একটি বৈশ্বিক ধর্ম, কোনো বিশেষ জায়গায় তাকে আবদ্ধ করা যায় না। মৌদুদী জিন্নাহকে…
বাপু হে !! দেশের নাম বাংলাদেশ, পাকিস্তান নয় !!
এ ইতিহাস বলছি কেন ? বলছি এজন্য যে, বাংলাদেশেও এ ষড়যন্ত্র হয়েছে এবং কিছুটা হলেও সফল হয়েছে। একটা দু:সময় এসেছিল যখন একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে বলা হত “ভাই-ভাইয়ের দ্বন্দ”, স্কুলের সিলেবাসে একাত্তরের গণহত্যাকারী গণধর্ষণকারী “পাকিস্তান বাহিনী” উঠিয়ে ঢোকানো হয়েছিল “হানাদার বাহিনী” – রাজাকার শব্দটা পর্যন্ত বলা যেত না যার জন্য হুমায়ুন আহমেদ তাঁর টিভি-নাটকে টিয়া পাখীর মুখ…