জনগণের মধ্য থেকে দেশ-সামজ-রাজনীতি নিয়ে ভাবছে এমন লোকদের খুঁজে খুঁজে বের করে একেবারে তৃণমূলে গিয়ে কাজ করতে হবে। শুধু শাহবাগে বসে ‘যুদ্ধাপরাধীরে বিচার চাই’ বলে সবটুকু লাভ হবে না, সে লাভ ক্ষণিকের, জনগণের জন্য রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টা করতে চাইলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামতে হবে।
মন্তব্যধর্মী
সংখ্যা নয়, ব্যক্তির অবস্থানই এখন শক্তির নিয়ামক // দিব্যেন্দু দ্বীপ
সাম্প্রদায়িকতা ব্যাপারটাকে সবসময় ধর্ম এবং জাতিগত সম্প্রদায়ের সাথে গুলিয়ে ফেলা হয়। সাম্প্রদায়িকতা আসলে কি শুধু জাতিতে জাতিতে বা ধর্মে ধর্মে? একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথাই ধরা যাক— সেখানে শিক্ষকরা একটি সম্প্রদায় এবং শিক্ষার্থীরা আরেকটি সম্প্রদায়। এক্ষেত্রে স্বার্থদ্বন্দ্ব বা অহমিকার প্রতিযোগিতা সুস্পষ্ট নয় বলে সাম্প্রদায়িক সংঘাত অনেক কম। তারপরও একেবারে যে নেই […]
মানুষ কী করবে?
বর্তমানে গণমাধ্যমগুলোতে উদ্ভট অনেক খাবারের রেসিপি দেখা যায়। এইসব রেসিপির পিছনের মনস্তত্ব চিন্তা করলে বোঝা যায়— অর্থের প্রাচুর্যে ঢাকা শহরের ঘরে ঘরে যে অনাসৃষ্টি শুরু হয়েছে তা রান্নাঘর পর্যন্ত পৌঁছে গেছে, না হলে ফলের পাটিসাপ্টা পিঠা বা ঢেঁড়শ-মুরগীর মাংস বানানোর চিন্তা মাথায় আসার কথা নয়, সেটি পত্রিকায় ছাপা হওয়ারও কথা […]