গণহত্যা জাদুঘরে ভাস্কর্য হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সকলে আমন্ত্রিত

খুলনায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গণহত্যা জাদুঘর। নানা মাধ্যমে, নানা উপায়ে চেষ্টা করা হচ্ছে একাত্তরের গণহত্যার স্মৃতি সংরক্ষণের। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার অধ্যাপক শিল্পী রোকেয়া সুলতানার প্রথম ভাস্কর্য “জননী ও শহীদ সন্তান” স্থান পেতে যাচ্ছে গণহত্যা জাদুঘরে। আগামী ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ বিকাল ৪ টায় ভাস্কর্যটি জাদুঘর কতৃপক্ষর কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ সময়…

বিস্তারিত
মেঘেদের দল

বঙ্গবন্ধু মরে না, মহাবিশ্ব মরে

মুজিব একটা পাগল, মানুষের জন্য পাগল! পরিকল্পনা, পরিচর্যা, ত্যাগ, অধ্যবসায়, দৃঢ় প্রত্যয়; প্রকৃতির সাথে পরিণয়, মানুষের জন্য অবিরাম, মানুষের জন্য অক্লান্ত– সে মুজিব বঙ্গবন্ধু, সে মুজিব মহামানব, সে মুজিব মরে না, বরং মহাবিশ্ব মরে। মানুষের গল্প বলেছে সে, মানুষের জন্য লড়েছে, মানুষের জন্য কারাবরণ করেছে, তাতেই হয়েছে নতুন সকাল, থমকে দাঁড়িয়েছিল মহাকাল। বর্বরেরা বারবার মরেছে…

বিস্তারিত
রাজাকারের কোরআন শরীফ ছুঁয়ে শপথ নিচ্ছে

’৭১ এর রাজাকারেরা আজও বাংলার মাটিতে বুক ফুলিয়ে চলছে

প্রাণতোষ তালুকদার মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানাধীন রৌহা গ্রামে মোঃ হকের বসত বাড়ীতে ’৭১-এ পাকিস্তানী পাঞ্জাবীদের ক্যাম্প বসত। তখন আঃ হক সাহেব এবং তার ছেলেরা, আওয়াল গং পাকহানাদার বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে এই এলাকার মানুষের উপর অনেক নির্যাতন-নিপীড়ন ও লুটতরাজ করেছিল। সেই সাথে পাকহানাদারদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে হিন্দু-সংখ্যালঘুদের ওপর প্রচণ্ডভাবে নির্যাতন-নিপীড়ন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে বাড়ি বাড়ি থেকে স্বর্ণলংকার…

বিস্তারিত
বাগেরহাট

বলভদ্রপুর গণহত্যা: রাজাকারেরা হত্যা করেছিল জবাই করে এবং ছুরি মেরে

বাড়িতে ঢুকে গুলি করে তাদের হত্যা করা হয়। টাকা পয়শা কোথায় কি আছে সেটি জানতে চাওয়ার এক পর্যায়ে গুলি করার আগে মতি ঘটকের জিভ কেটে ফেলে দিয়েছিল রাজাকারেরা। বলভদ্রপুর গ্রামটি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা এবং মোরেলগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী একটি গ্রাম। গ্রামটি পড়েছে বনগ্রাম ইউনিয়নের মধ্যে। বলভদ্রপুর গ্রামটির অবস্থান কচুয়া উপজেলার শাঁখারিকাঠী গণহত্যাটি যেখানে সংগঠিত হয়েছিল…

বিস্তারিত
সেলিনা পারভীন

শহীদ বুদ্ধিজীবী সেলিনা পারভীন

১৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল। দেশ স্বাধীন হতে আর মাত্র তিন দিন বাকি। বেশ কিছু অঞ্চল ইতোমধ্যে মুক্ত হয়ে গেছে। সাংবাদিক সেলিনা পারভীন তখন বাস করতেন সিদ্ধেশ্বরীতে। ১১৫ নং নিউ সার্কুলার রোডে তার বাড়ীতে থাকতো তিনজন মানুষ—তাঁর মা, পুত্র সুমন জাহিদ আর ভাই জনাব উজির। সেদিন শীতের সকালে তাঁরা সকলেই ছিলেন ছাদে। সেলিনা পারভীন সুমনের গায়ে…

বিস্তারিত
বাগেরহাট

বাবাকে কে ভোলে ।। স্বপন বসু

উনিশ’ একাত্তর সালের ১৭ মে আমার বাবা শহীদ হন। বাসাবাটির করিম মওলানার ছেলে আলী আর রাজমিস্ত্রি কুটি মোল্লা বাবাকে হত্যা করে। পাকিস্তানি বাহিনী ২৫মার্চ ঢাকায় ক্রাকডাউন করলেও বাগেরহাটে প্রথম আসে ২৪ এপ্রিল। এ পর্যন্ত বাগেরহাটের জীবনযাত্রা প্রায় স্বাভাবিক ছিল। সেদিন আমরা শেলের শব্দ শুনে বাড়ি চলে আসি। এর এক ঘণ্টা পরে বাজার বা নাগেরবাজার এলাকায়…

বিস্তারিত
বাংলাদেশ

অব্যক্ত বিষাদ ।। সন্ধ্যা নাথ

শশুরবাড়ি যাবার সময় বাবা তানপুরাটা সঙ্গে দিয়ে দিলেন। গান ছাড়া আমার জীবন চলত না। বাগেরহাট থেকে দড়াটানা নদী পেরিয়ে বিলকুল বা পিঙ্গেরিয়া আমার জন্মভূমি, আমার বাপঠাকুরদাদার গ্রাম। মাটির রাস্তার ধারে দিগন্ত জোড়া ধানের মাঠ। শীতের ফসলহীন শূন্যমাঠে খেলার বন্ধুদের নিয়ে ছোটা আর ছোটা, না জিরিয়ে যতদূর যাওয়া যায়। ফেরার পথে খোলা গলায় গান। বর্ষার ঘন…

বিস্তারিত
Genocide

শাঁখারিকাঠি গণহত্যা ।। বাগেরহাট

বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার বাধাল ইউনিয়নের সর্ব দক্ষিণের একটি গ্রাম শাঁখারিকাঠি। গ্রামটি কচুয়া উপজেলা এবং মোরেলগঞ্জ উপজেলার মধ্যে সীমানা নির্ধারণকারী। শাঁখারিকাঠি (আলোকদি এবং শাঁখারিকাঠি গ্রামের সীমানায়) তখন একটি হাট বসত। ১৯৭১ সালে সেখানে সংগঠিত গণহত্যাটি শাঁখারিকাঠি নামে পরিচিতি পেলেও এটি আসলে ঘটেছিল অালোকদি গ্রামে। যেহেত ‘আলোকদি’ নামে আরেকটি গণহত্যা রয়েছে (ফরিদপুরে), তাই ‘শাঁখারিকাঠি’ নামটি সঠিকই…

বিস্তারিত