জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করতে চান গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বঙ্গবন্ধুপ্রেমী কবি মোঃ লিয়াকত আলী চৌধুরী
কবি লিয়াকত আলী চৌধুরী ১৯৪৮ সালে পিতা মরহুম ফজলুল করিম চৌধুরী ও মাতা মরহুমা ছকিনা খাতুনের ঘরে জন্ম গ্রহণ করেন। কবির বর্তমান বয়স ৭১ বছর। পড়ালেখা গোবরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেনী পর্যন্ত।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত কবি লিয়াকত আলী চৌধুরী স্বশিক্ষিত। তিনি শৈশবে বঙ্গবন্ধুকে কাছ থেকে দেখেছেন, বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারবর্গকে ভালোবেসেছেন অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে। বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা শেখ হাসিনার মহান রাজনৈতিক জীবন উপলব্ধি করে চলেছেন জীবনের প্রতিটি মূহুর্তে, তারই ফলস্রুতিতে ১৯৯৪ সালে কবিতা লেখার শুরু।
১৯৯৫ সালে টুঙ্গীপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা হাইস্কুল মাঠে বসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে “দেশরত্ন শেখ হাসিনা” নামে প্রথম কবিতা লেখেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসায় মহান এ কবির কবিতা পৌঁছে গিয়েছে।
গ্রামবাসী এবং বিভিন্ন বিখ্যাত স্কুল কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকাগণ সবসময় তাকে উৎসাহ প্রদান করে চলেছেন। ২০১৭ সালে তিনি গোপালগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমী কর্তৃক সম্মাননা পদক লাভ করেন। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে “কবিতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনা” নামক তার একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। যেখানে স্বাধীনতার মহানায়ক, ব্যর্থ ষড়যন্ত্র, মুজিব হত্যার রায়, দেশরত্ন শেখ হাসিনা সহ ৫৬ টি কবিতা রয়েছে। বইটি উৎসর্গ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে।
তিনি কবিতার ভাষায় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহান রাজনৈতিক জীবনের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন।
তার মনের ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমার বর্তমান বয়স ৭১ বছর, জীবনের শেষ মুহূর্তে চলে এসেছি। আমি বঙ্গবন্ধু কন্যার সাথে সাক্ষাত করতে চাই, নিজ হাতে আমার লেখা বই উপহার দিতে চাই মমতাময়ী মা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে।”