অজ্ঞানতার চর্চা এখন রাষ্ট্রীয়ভাবেও হচ্ছে তাহলে!

বাংলানিউজ

‘রাষ্ট্রীয়’ শব্দটিতে একটু খটকা লাগতে পারে। কিন্তু নিউজপেপার (বর্তমানে নিউজ পোর্টাল) যদি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হয় তাহলে এটা বলাই যায় যে রাষ্ট্রীয়ভাবে এখন অজ্ঞানতার চর্চা হচ্ছে। না হলে এরকম অবৈজ্ঞানিক/আজগুবি কথাবার্তা কোনো পত্রিকায় ছাপা হতে পারে?

কিছুদিন আগে চকবাজারের চুড়িহাট্টায় আগুন লাগলেও ‌’এনটিভি পোর্টালটি‘ প্রায় একই ধরনের প্রচারণায় নেমে ছিল। যুগান্তর পত্রিকাও সে অপপ্রচারে নেমেছিল। অবশ্য যুগান্তর মাঝে মাঝেই এ ধরনের অপপ্রচারে নামে।  

দেখা গিয়েছিল তাদের সেই অপপ্রচারমূলক পোস্ট হাজার হাজার বার শেয়ার হয়েছিল, সে অভিজ্ঞতা এবং লোভ থেকেই হয়ত এ ধরনের প্রচারণায় নেমেছে বাংলানিউজ নামক ওয়েব পোর্টালটি।

কিন্তু এটা কতটা নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে সমাজে তা কি এসব পোর্টাল পরিচালনাকারীরা ভেবে দেখছে?

সরকারের উচিৎ নড়েচড়ে বসা। এ ধরনের অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ অবিলম্বে।

বাংলানিউজ নামে নিউজ পোর্টালটির সংবাদ দেখুন:

বাংলানিউজ

এটাকে অনুকরণ করেছে আবার কক্সবাজার নিউজ নামে একটি আঞ্চলিক নিউজ পোর্টাল।

কেন নিউজ পোর্টালগুলি অন্ধত্বের এ খেলায় মেতে উঠছে তা বোধগম্য নয়, যখন এ সংকটকালে প্রয়োজন প্রচুর বিজ্ঞাভিত্তিক আলোচনা এবং সংকট মোকাবেলায় করণীয় সম্পর্কে আলোচনা, তখন যদি পোর্টালগুলো এ ধরনের অপপ্রচারে নামে, তাহলে সে দেশের মানুষের অন্ধত্বের গভীরতা পরিমাপের জন্য কোনো গজ ফিতাই যথেষ্ট হবে না, হবে কি?