সামনের নির্বাচনে ভারতকেই তাহলে একমাত্র ফ্যাক্টর মানতে হচ্ছে, নাকি?

ঢাকেশ্বরী মন্দির

নিচের ছবি দুটি খেয়াল করুন—

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং অাওয়ামী লীগ দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার ছবিটি এবং বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীরের ছবিটিকে কি আপনি শুধু সেক্যুলারিজম দিয়ে ব্যাখ্যা করবেন নাকি নির্বাচনী বাধ্যবাধকতা হিসেবেও দেখবেন?

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচনীয় বাধ্যবাধকতা হচ্ছে, বলে কয়ে যেভাবে হোক সাধারণ জনগণকে খুশি করা। নির্বাচনের প্রাক্বালে একজন রাজনীতিক যা কিছু করে তার সবই তাই রাজনৈতিক। এ কারণে ছবি দুটিকে স্বাভাবিক ভক্তিবাদ বা সৌজন্যতার আলোকে ব্যাখ্যা করার সুযোগ কম। আবার এটাও নিশ্চিত যে দেশের যে সামাজিক মনোভাব বেশিরভাগ মানুষের তাতে এ ছবিতে ভোট বাড়বে না, কমবে। তাহলে কেন এই বাধ্যবাধকতা? 

এমন কি হতে পারে আসলে ভারতই আগামী নির্বাচনের একমাত্র নিয়ন্তা, এবং এই ছবি দুটি হতে পারে সেই ভাগ্যবিধাতার কূটনীতির একান্ত ফসল?

ঢাকেশ্বরী মন্দির
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ ছবিটি গত কযেকদিনে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ছবিসূত্র: kaleralo.com

 

দুর্গা পূজা
এরপর মঞ্চে আসে মি. আলমগীরের এই ছবিটি। ছবিসূত্র: বাংলাট্রিবিউন।

বাংলা ট্রিবিউন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের নিচে যে কমেন্ট রয়েছে সেটি দেখুন—

এবুসিভ কমেন্ট

কমেন্ট দাতা আসলে বিষয়ের গভীরে পেঁৗছাতে ব্যর্থ হয়েছেন। হিন্দু ভোট টানার কিছু নেই, ভোটের হিসেব নিকেষে এই মুহূর্তে বিএনপি-জামায়াত জোট  খুব একটা ভয় পাচ্ছে সেটি মনে করা রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় নয়। ভয় হয়ত তাদের অন্যখানে …