পোস্টোরে অভিযোগ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছেঃ
১. খুনি হাসিনার দোসর;
২. জুলাই গণহত্যার সমর্থক;
৩. ডায়াগসস্টিক সেন্টারের কমিশনখোর;
৪. দালালদের মাধ্যমে হাসপাতালের চিকিৎসার পরিবেশ নষ্টকারী;
৫. টেন্ডারবাজ;
৬. ছাত্র নির্যাতনকারী।
প্রসঙ্গত, খুলনায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি কোচিং থ্রি ডক্টরসের উপদেষ্টা ডা. ইউনুস উজ্জামান খান তারিমকে ১৮ আগস্ট (২০২৩) মেডিকেল প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে আটক করেছিলো সিআইডি। ঐদিন সকালে কোচিং সেন্টার থেকে তাকে আটক করা হয়। এরপর তাকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। এর আগে ২০১৯ সালে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ডা. তারিমকে আটক করেছিল সিআইডি। ডা. তারিম আওয়ামীপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) খুলনা জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। বারে বারে আটক হলেও অদৃশ্য কোনো কারণে তিনি ছাড়া পেয়ে যান। অভিযোগ রয়েছে প্রশ্নফাঁস বাণিজ্য করে তিনি অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। আরো অভিযোগ রয়েছে এই ডাঃ তারিম আরো বেশ কয়েকজন আওয়ামীপন্থী ডাক্তারকে টাকা দিয়ে পালতেন এবং রাজনৈতিক সুবিধা নিতেন। এ কারণেই প্রশ্নফাঁসের মতো গুরুতরো অভিযোগের পরও তিনি পার পেয়ে যান, এবং খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী রেজিস্টার হিসেবে চাকরিও করেন।