রাতে যহন মুখোশটা খুইলে মুখটা দেহি
দেহি, বিছানায় স্ত্রী আমার শুয়ে আছে
যেন একটা তসলিমা নাসরিন!
ও আমারে কয়, “তুমি আমার জানের জান,
একটা হুমায়ুন আজাদ!”
আমার তাতে আহলাদ হয়, গরব হয়।
ভোরের চাঁদটা ক্যামন টলমল করতাছে,
আমার ভ্যাবাচাকা ভাব দেইখা
স্ত্রী কয়— আহো —
ডাক আইলো তহনই,
নিজের প্যাটে এট্টা গুতা মাইরা
স্ত্রীরে কইলাম, “খানকি, তুই —
যুদ্ধের ডাকে আমি ভয়ার্ত হই,
আমার দুটো হিংস্র হাত নিসপিস করে—
সময় ফুরায়, তাড়াতাড়ি উইঠে
মুখোশটা টাইট করে পইরা বাহির হইয়া যাই।
আমার অহংকার হয়, আমার গরব হয়,
লিঙ্গটা ঠাস করে নিস্তেজ হয়ে পড়ে—
ধীর পায়ে হেঁটে চলা মুয়াজ্জিনরে পিছনে ফালাইয়া
আমি পৌঁছে যাই সবার আগে।