আন্তর্জাতিকএকটুখানি ইন্ডিয়া (পর্ব-১) // দিব্যেন্দু দ্বীপ follow-upnews1 year ago1 year ago06 mins সম্প্রীতি (ছবিটি কোলকাতা টু দিল্লি পূর্বা এক্সপ্রেস থেকে তোলা)। ছবিটি ভেলোর থেকে চেন্নাই যাওয়ার পথে বিরতীতে তোলা।ইন্সপেক্টর (ছবিটি কোলকাতা টু দিল্লি পূর্বা এক্সপ্রেস থেকে তোলা)।দাদী ও নাতি (ছবিটি হাওড়া স্টেশন থেকে তোলা)।ইদলি, ইদলি খাচ্ছে (ছবিটি কোলকাতা টু দিল্লি পূর্বা এক্সপ্রেস থেকে তোলা)।কোলকাতার বাসিন্দা, তিনি কোলকাতা থেকে দিল্লি যাচ্ছেন বোনের কাছে।এভাবে বাসে ট্রেনে বই পড়তে আজকাল সচারচর দেখা যায় না। ছবিটি কোলকাতা থেকে দিল্লিগামী ট্রেন থেকে তোলা।গঙ্গাস্নান, হাওড়া ব্রিজের অদূরে গঙ্গার ঘাট থেকে ছবিটি তোলা।হিন্দু-মুসলমান (ছবিটি বারাসাত কোর্ট এরিয়া থেকে তোলা)।কর্মজীবী নারী (ছবিটি বারাসাত স্টেশন এরিয়া থেকে তোলা)।বিহারে কি প্রচুর তালগাছ আছে? ট্রেন থেকে তোলা ছবি। তামিলনাড়ুতেও অনেক তালগাছ। কিন্তু রস-গুড় বানানোর চল নেই বলেই মনে হচ্ছে। আসলে গ্রামে না ঘুরলে প্রকৃতচিত্র জানা যাবে না।বিহারের ধেইরি স্টেশন। এখানে এরকম চার পাঁচটি বিশাল বিশাল নিমগাছ রয়েছে। ছবিটি ট্রেনে বসে তোলা।গুরুদুয়ারা রাকাবগঞ্জ, দিল্লি। এখানেও অনেকগুলো বড় নিমগাছ রয়েছে। আপনি অসংখ্য বড় বড় নিমগাছ দেখতে পাবেন দিল্লি এয়ারপোর্ট রোডে।দিল্লি বিমান বন্দরে চেন্নাই যাওয়ার পথে বিমানে উঠছে যাত্রীরা।দিল্লি থেকে চেন্নাই যাওয়ার পথে বিমানে আমি।এখানেও নৌকা! চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। আসলে ভারতের দক্ষিণের কয়েকটি রাজ্যের প্রাচীন জীবনধারার সঙ্গে নৌকা খুত ওতপ্রোতভাবে জড়িত, যেহেতু রাজ্যগুলো সমুদ্রবেষ্টিত।পবন, চেন্নাইতে বেল্ট এবং মানিব্যাগ বিক্রি করে সে। বাড়ি উত্তর প্রদেশ। পিছনে দেখা যাচ্ছে ব্রহ্মপুত্র রেস্টুরেন্ট। আসামির এক ভদ্রলোক রেস্টুরেন্টটি পরিচালনা করে। রেস্টুরেন্টটিতে সকল ধরনের বাংলা খাবার পাওয়া যায়। তবে এখানে খেতে গেলে খরচটা বেশ বেশি পড়বে।এটা কোন দেবতা? চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।ফল বিক্রেতা। থাউজেন্ড লাইটস্, চেন্নাই।জুসের দোকান। যথেষ্ট স্বস্তায় জুস বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতার ব্যবহারও খুব ভালো। থাউজেন্ড লাইটস্, চেন্নাই, ইন্ডিয়া।চার্টটি পড়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন যে, আসলেই জুসের দাম এই দোকানটিতে বেশ কম।চেন্নাইতে নারীদের দোকানদারি করার বিষয়টি দারুণ। তাদের ব্যবহারও খুব সুন্দর।থাউজেন্ড লাইটস্ মসজিদ, চেন্নাই, ইন্ডিয়া।থাউজেন্ড লাইটস হলো ভারতের তামিলনাড়ুর চেন্নাইতে আন্না সালাইয়ের একটি বহু-গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ, এটি দেশের বৃহত্তম মসজিদগুলির মধ্যে একটি এবং শহরের শিয়া মুসলমানদের জন্য একটি শ্রদ্ধেয় উপাসনা ও আযাদারির স্থান।দোসা, একটু মশলাদার নারকেল বাটা+ডাল চাটনি। সত্যিই খুব টেস্টি ছিলো। এপোলো হাসপাতালের সামনে, চেন্নাই।চেন্নাইয়ের কিছু রেস্টুরেন্টে বাংলা থালি পাওয়া যায়। থালি মানে এক থালায় বিভিন্ন প্রকার খাবার সাজানো। সাউথ ইন্ডিয়ান থালিও পাওয়া যায়। থালিতে সাথে একটি পাপড় কেন থাকে বুঝলাম না। ওদের খাবারগুলোতে টমেটো এবং নারকেলের আধিক্য থাকে।এভাবেই শোকেজে খাবার সাজানো থাকে গ্রিমস্ রোডের বাংলা রেঁস্তোরাগুলোতে। প্রকৃতপক্ষে এগুলো বাংলা স্বাদের খাবার না হলেও তাদের চেষ্টার ত্রুটি নেই।চেন্নাইতে তরকারির দাম তুলনামূলক বেশি। ফলের দাম কম। বিশেষ করে আঙ্গুরের দাম বাংলাদেশের তুলনায় অনেক কম। তরকারীর দাম বাংলাদেশ এবং কোলকাতার তুলনায় বেশি।তামিলনাড়ুর লোকে প্রচুর ইমিটেশনের গয়না পরে মনে হলো।এটা একটি কর্পোরেট অফিস, চেন্নাইয়ের এপোলো হাসপাতালের দিকে যেতে পড়ে। বিস্ময়কর হচ্ছে- ভবনটির ছাদে বিশাল বিশাল গাছ রয়েছে।কোলকাতার মতো চেন্নাইতেও দেখলাম— সংখ্যালঘু মুসলমানরা ভালো আছে। অধিকার নিয়ে আছে। আরেকটি বিষয়— কোলকাতায় দেখেছি, চেন্নাইতেও— মুসলিম ঐতিহ্যের খাবারগুলো ক্রমান্বয়েই জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।কোলকাতার চেয়ে চেন্নাইতে ছিন্নমূল মানুষের সংখ্যা বেশি মনো হলো, তবে ঢাকার তুলনায় কম।রাত এগারোটার সময় গ্রিমস্ রোডে এই নারীকে দেখলাম তার শিশুটিকে নিয়ে এভাবে ফুটপথে শুয়ে আছে।তিনি স্বতস্ফুর্তভাবে ভিক্ষা চান না, এভাবে চুপচাপ বসে থাকেন। গ্রিমসরোড, চেন্নাই, ভারত।আমি দরদাম করতেই খেলনার হকারের কাছে ভিড়টা হঠাৎ বেড়ে গেলো।চেন্নাইতে পেঁপে পাওয়া যায় প্রচুর, সেগুলো খুব সুমিষ্টও। তবে দামে কম একথা বলার সুযোগ নেই। এক বাটি পেঁপে খেতে লাগে ত্রিশ রুপি, যদিও পরিমাণে যথেষ্ট। কাঁচের বাক্সে আটকানো থাকে, ফলে যথেষ্ট পরিচ্ছন্ন এবং ধুলোবালি মুক্ত।বাংলাদেশে যেমন ঘাটে ঘাটে মসজিদ, ভারতে আছে মন্দির— নানান ঢংএ, নানান সংএ। দু’টো ছবি হাওড়া গঙ্গার পাড় থেকে তোলা, দু’টো ছবি বেগম সাহেবা স্ট্রিট, গ্রিমস রোড, থাউজেন্ড লাইটস্, চেন্নাই থেকে তোলা।ছবিটি মেরিনা বিচ, জেলে পল্লী থেকে তোলা।ঈশ্বরের আধিক্য রয়েছে এপোলো হাসপাতালের ভেতরেও।হাওড়া ব্রিজ সংলগ্ন গঙ্গার পাড় থেকে তোলা। একপাশে একটি ছোট্ট রেস্টুরেন্ট, ডানে একটি ছোট্ট মন্দির।সব জায়গায় এত ঈশ্বর, ঈশ্বরের ঘর— রক্ষণাবেক্ষণ কিন্তু কম কথা নয়! মেরিনা বিচে জেলেদের জন্য বানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই বাড়িগুলো।মেরিনা সি বিচ, চেন্নাই। আমাদের কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো সুন্দর নয়। অনেক ঢালু। তবে জেলে পল্লীটা ভালো লেগেছে। সরকার থেকে সমুদ্র ঘেঁষে জেলেদের জন্য অনেকগুলো ভবন বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।বিশাল বিশাল সাইজের তিনটি কাঁকড়ার দেখা পেলাম মেরিনা বিচ সি বিচ জেলে পল্লীতে।কোলকাতার তুলনায় তামিলনাড়ুর মুসলিমদের ধর্ম সম্পর্কে বেশি সজাগ মনে হলো। মেরিনা সি বিচে তাদের যেমন দেখলাম।শাড়িটা সুন্দর, শাড়ি পরার স্টাইলটা আরো সুন্দর।এটি চেন্নাইয়ের এপোলো হাসপাতালে ঢোকার গলি। একজনে দেখা যাচ্ছে, যিনি বিশেষ সামাজিক ভঙ্গিতে তামিলনাড়ুর ঐতিহ্যবাহী পোশাক লুঙ্গি পরিহিত।বেলি ফুলের মালা গাঁথছে, যেন ঠিক ঢাকার মতো দৃশ্য। তবে এদের ফুলগুলো খুব টাটকা। থাউজ্যান্ড লাইটস্ মসজিদের বিপরীত প্রান্তে অবস্থিত সাবওয়ে থেকে ছবিটি তোলা। এরা সুন্দর করে ফুলের মালা মাথায় পরেও।ভেলোরের নিউ বাসস্ট্যান্ড থেকে ছবি দু’টো তোলা। মাথায় ফুল পরার সংস্কৃতি এই ছবি দেখে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। ভেলোরের নিউ বাসস্ট্যান্ড থেকে এসি বাসে চেন্নাই যেতে আপনার খরচ পড়বে মাত্র ১৬০ রুপি।ইনি একজন নার্স। হোটেলে রুগীর রুমে এসেছেন সেবা দিতে।এনারা কাজের ব্যাপারে খুবই পেশাদার। তাদের উপার্জনও যথেষ্ট ভালো।ভেলোরের নিউ বাসস্ট্যান্ড থেকে তোলা ছবি।থাউজেন্ড লাইটস্-এর সাবওয়ে থেকে ছবিটি তোলা।এই ছবিটিও সাবওয়ে থেকে তোলা।তামিলনাড়ুর একটি সাধারণ পরিবার বাসে ওঠার অপেক্ষায়। কাটপাডি স্টেশন থেকে বাসে ভেলোরের সিএমসি হাসপাতাল যাওয়ার পথে ছবিটি তোলা।মুসলমানরা পৃথিবীব্যাপী নিজেদেরকে একটি অভিন্ন সংস্কৃতির অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে। এক দিক থেকে এটি একটি দারুণ ব্যাপার। ছবি: বেগম সাহেবা স্ট্রিট, গ্রিমস্ রোড, থাউজ্যান্ডস্ লাইট, চেন্নাই।ভেলোর থেকে বাসে চেন্নাই ফেরার পথে এক জায়গায় বাস দাঁড়িয়েছে যাত্রীদের একটু বিরতি দিতে।ছোট্ট বিরতী শেষে বাসে উঠছে যাত্রীরা।সাধারণ বাংলাদেশীদের মতো সাধারণ তামিলরাও এখন সুযোগ পেলেই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। পার্থক্য কিছু নয়। চেন্নাই সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে ট্রেনে ভেলোরের কাটপাডি স্টেশনে যাওয়ার পথে ছবিটি তোলা।একজন তামিল তরুণ।চেন্নাই থেকে ভেলোরের দিকে যত এগোবেন প্রকৃতি তত রুক্ষ হবে।তামিলনাড়ুরও বেশিরভাগ মানুষ দরিদ্র। সেটি ভালোভাবে টের পাওয়া যায় ট্রেনের সাধারণ কামরায় উঠলে। চেন্নাই থেকে ভেলোর যাওয়ার পথে।চেন্নাইতে দেখলাম বাস স্টাফদের ব্যবহার খুব ভালো। বাসের ভাড়াও যথেষ্ট কম। বাংলাদেশের তুলনায় ভারতে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট অনেক স্বস্তা। তবে খাবার বোধহয় পৃথিবীর আর কোথাও স্বস্তা নেই। ছবিটি ভেলোর থেকে চেন্নাই আসছিলাম যে বাসে, সেই বাসের চালকের। এখানে আরেকটি বিষয় দেখলাম- হাইওয়েতে উচ্চ গতিতে বেপরোয়া গাড়ি চালানোর প্রবণতা নেই। রাস্তায়,প্রচুর মোটর সাইকেল চলে, বড় গাড়িগুলো মটর সাইকেল চালকদের খুব সমীহ করে দেখলাম।আগেই এক জায়গায় বলেছি— তামিল নাড়ুর নারীরা প্রচুর এমিটেশনের গয়না পরে। ইনি একজন নার্স, দেখুন- কত গয়না পরেছে!চেন্নাইয়ের সিএমবিটি মেট্রো স্টেশন, এটি বাসস্ট্যান্ডের কাছে। পরের দুটি ছবি মেট্রোর ভেতর থেকে তোলা। আমি যাচ্ছি সেন্ট্রাল মেট্রো হয়ে থাউজ্যান্ড লাইটস্-এ।মেট্রোতে তামিল তরুণ-তরুণী।তামিলনাড়ুর দু’জন যাত্রী মেট্রোরেলে। থাউজেন্ড লাইটস্ থেকে চেন্নাই এয়ারপোর্ট যাওয়ার পথে।কাটপাটি স্টেশনে নেমে বাসে সিমএমসি হাসপাতালে যাচ্ছি। বাসে দুইস্তরে ভগবান, প্রসঙ্গত, আমার মনে হয়েছে কোলকাতার ঈশ্বরের চেয়ে তামিলনাড়ুর ঈশ্বর শক্তিশালী। পুরো ভারত জুড়েই বোধহয় দরিদ্রতা আর ঈশ্বর সমার্থক শব্দ।ড্রাইভারের পিছনেও রয়েছে আরেক স্তরে ভগবান।চেন্নাইয়ের সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশনের সামনে ফল কেটে বিক্রি করছে এক নারী।চেন্নাই এপোলো হাসপাতালের করিডরে দাঁড়িয়ে রোগীদের কথা শুনছেন একজন সিনিয়র ডাক্তার।চেন্নাইয়ের দোকানগুলোতে দেখলাম প্রচুর ভগবান থাকে, বিশেষ করে খাবারের দোকানগুলোতে তো অবশ্যই।আগেই বলেছি- এপোলো হাসপাতালে থরে বিথরে ঈশ্বরের ছড়াছড়ি। একটি প্রিন্টারের উপরের রয়েছে একজন ভগবান।চেন্নাইতে কর্মজীবী নারীদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।ওদের কলাগুলো পছন্দ হলো না। আমাদের দেশী কলার মতো না।প্রচুর নারকেল হয় তামিলনাড়ুতে, তাইবলে চেন্নাইতে ডাবের দাম কম নয়। যেটা দেখলাম- খাবারের দাম কোথাও আর কম নেই।এরকম বয়স্ক কোনো নারীকে বিক্রেতা হতে খুব একটা বাংলাদেশে দেখা যায় না। প্রসঙ্গত, চেন্নাইতে ভিক্ষুক কম, আমার চোখে পড়েনি।এত করে বললাম- একটু তাকান, কিন্তু উনি কিছুতেই তাকাবেন না।ভিক্ষুক যে একেবারেই নেই, সে কথা বলা যায় না। তবে এরা ভিক্ষা চাইতে খুব সংকোচ বোধ করে। চেন্নাই এপোলো হাসপাতালের অদূরে গ্রিমস্ রোড থেকে তোলা।মেরিনা বিচের নিঃসঙ্গ এই বটগাছটি আমার অনেক ভালো লেগেছে।গ্রিমস্ রোডে ঢোকার মুখে এই হোটেলটিতে আমরা ছিলাম।সবাই কিনা জানি না, তবে যেটা মনে হলো- তামিলনাড়ুর জনগণ জয়ললিতাকে হৃদয়ে ধারণ করে। ষাটের দশকের তামিল—তেলেগু ভাষার জনপ্রিয় অভিনেত্রী, সাবেক সফল মুখ্যমন্ত্রী (১০তম, ১২তম, ১৪তম, ১৬তম, ১৮তম) জয়ললিতা মারা যান ২০১৬ সালে, কিন্তু এখনো তার ছবি অনেকের মটর সাইকেলে, স্কুটারে শোভা পায়। এটা নিশ্চয়ই চাপিয়ে দেওয়া নয়। এটা দিয়ে এখন আর কোনো সুবিধা নেওয়ারও কিছু নেই। সম্ভবত অভিনেত্রী হিসেবে নয়, তামিলনাড়ুর জনগণ তাকে রাজনীতিবিদ হিসেবেই বেশি মনে রেখেছে।চেন্নাইয়ের অনেক ফুটপথের দোকানেও মোবাইলে বিল দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।ছবিটি ভেলোরের সিএমসি হাসপাতালের সামনে থেকে তোলা।ছবিটি এপোলো হাসপাতালের মধ্যে একটি কাউন্টার থেকে তোলা।চেন্নাই বিমানবন্দরে ঢোকার মুখে একজন বাংলাদেশীর পাসপোর্ট চেক করছেন একজন সিএসএফ কর্মী।Share on FacebookPost on XPost navigationPrevious: ইউএস বাংলা এখন আতঙ্কের বাহন!Next: আম রপ্তানিতে বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা রয়েছে
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভুঁইয়ার পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে যুদ্ধের সুর follow-upnews5 days ago5 days ago 0
স্কটিশ শল্য চিকিৎসাবিদ প্যাট্রিক রাসেলের নাম থেকে ’রাসেল ভাইপার’ follow-upnews3 months ago3 months ago 0