ঘটনাস্থাল: শাখারীকাঠী গ্রাম, বাধাল ইউনিয়ন, কচুয়া উপজেলা, বাগেরহাট জেলা।
সময়: ৫ নভেম্বর, ১৯৭১
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে রাজাকারেরা শাখারীকাঠী বাজারে একটি গণহত্যা সংগঠিত করে। দীর্ঘদিন অযত্নে অবহেলায় ছিল গণহত্যার স্থানটি। বর্তমানে সেখানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে।
গত ৫ নভেম্বর ২০১৮ সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, গণহত্যার এই স্থানটি হতে নিকটতম জায়গায় একটি লাইব্রেরি এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। গণহত্যা জাদুঘর এবং একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নীতিগত এবং তাত্ত্বিক সহযোগিতায়, জেলা পরিষদের আংশিক এবং সামাজিক অর্থায়নে নির্মিত হচ্ছে এ লাইব্রেরিটি। ইতোমধ্যে জায়গা ঠিক হয়েছে। বইপত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে, আপনিও আপনার নামে একটি বা কয়েকটি বই প্রদান করে মহৎ এ উদ্যোগের সাথে একাত্ম হতে পারেন।
ইতোমধ্যে বই সংগ্রহে নেমেছেন লাইব্রেরিটির প্রতিষ্ঠাতা এবং লাইব্রেরি পরিচালনা কমিটির সভাপতি দিব্যেন্দু দ্বীপ। সার্বিকভাবে সহেযোগিতা করছেন লাইব্রেরি পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি অলকা রাণী দাস। লাইব্রেরিটির অনুকূলে ইতোমধ্যে সহস্রাধিক বই সংগৃহীত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি লাইব্রেরিতে প্রদান করছেন বাগেরহাটের-২ এর সাবেক সাংসদ, বর্ষিয়ান রাজনীতিক মীর সাখাওয়াত আলী দারু: