আজ দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে সাতজন বসেছিলাম। সেখান থেকে সামাজিক সচেতনতার আন্দোলন গড়ার লক্ষ্যে একটি আহ্ববায়ক কমিটি গঠন করা হলো। সেখানে আমরা আমাদের ভাবনাগুলো সকলে উপস্থাপন করে একমত হয়ে কিছু কর্মসূচী নির্ধারণ করলাম। সংগঠনের নাম সকলের সম্মতিক্রমে “মুক্তি” রাখা হয়েছে।
এই মুক্তি মানব ও প্রকৃতির মুক্তি। এই লক্ষ্য নিয়েই আমাদের প্রাথমিক কার্যক্রম চালু করলাম। কিছুদিনের মধ্যে স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সাংগঠনিক অবকাঠামোর কাজও চলতে থাকবে পাশাপাশি।
এটা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, ধর্মনিরপেক্ষ একটি সংগঠন হবে। সকল স্তরের পেশাজীবি মানুষ এই সংগঠনের পতাকাতলে একত্রিত হওয়া সুযোগ থাকবে। যাতে করে আমরা সর্বস্তরের বৈষম্যগুলো একত্রে মিলে দূরীকরনে ভূমিকা রাখতে পারি।
আমাদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে জাতীয় পর্যায়ে থাকবে এবং পরবর্তিতে তা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এর বিস্তৃতি ঘটানো হবে। আমাদের কার্যক্রমগুলো ধারাবাহিকভাবে পরবর্তিতে সকলকে জানানো হবে।
তাই মুক্তির লক্ষ্যে মুক্তির পতাকাতলে একত্রিত হওয়া আহ্বান রইলো সবার প্রতি।