আমার গ্রাম মসনী: এখনো গ্রামের অনেকে বেঁচে আছে কোনোমতে

follow-upnews
0 0

সম্ভবত পঁচিশ বছর পর ওনার সাথে দেখা হলো। পঁচিশ বছরে শুধু যেন বয়সটাই বেড়েছে। আর্থিক অবস্থা, দু:খ, কষ্ট এবং আর সবই একই অবস্থায় আছে তার। গ্রামে পাকা রাস্তা ছিল না, রাস্তা হয়েছে, বিদ্যুৎ ছিল না, বিদ্যুৎ গিয়েছে, এতটুকু পরিবর্তন অবশ্য হয়েছে, কিন্তু তাতে দরিদ্র মানুষদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। 

ছোটোবেলায় ঘরে খাবার মতো কিছু না থাকলে বাগান থেকে ঢেঁকি শাক কুড়িয়ে আনতাম। ওনার হাতে ঢেঁকি শাক দেখে ছোটোবেলার কথা মনে পড়ে গেল। উনি বিক্রি করবেন কিনা জানতাম না। হয়ত বিক্রি করার জন্যিই বেরিয়েছিলেন। আমি শাকগুলো নিয়ে ওনাকে বিশ টাকা দিলাম। উনি হয়ত এই বিশ টাকা বেশি মনে করলেন, কিছুক্ষণ পরে আরও কিছু শাক তুলে এনে আমাকে দিলেন।

কতটা সরলতা, ন্যায্যতা রয়েছে গ্রামের খেটে খাওয়া এইসব মানুষের মধ্যে। অথচ দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে কিছু দুবৃত্ত। এদের জন্য ওরা কখনই ভাববে না। দুবৃত্ত কোনোদিন কাউকে নিয়ে ভাবে না, ভাবতে পারে না। 

Next Post

গরমে পোশাক নির্বাচনে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন ...

মাঝে মাঝে বরষা এসে গরম কমিয়ে দিলেও গরম পড়ছে বেশ। শীতের আমেজ কাটতে না কাটতেই ফাল্গুনের খরতাপ শুরু হয়ে চলে এসেছে গ্রীস্মকাল। এই গরমে আরাম পাওয়ার জন্য পোশাক নির্বাচন সতর্ক থাকাখুবজরুরী। কেননা পোশাকের সাথে গরমে আপনি বাইরে বের হয়ে স্বস্তি পাবেন কিনা সেটি জড়িত। আগে আরাম, তারপর ভাবুন ফ্যাশন বা […]
গরমে পোশাক নির্বাচন

এগুলো পড়তে পারেন