এবারে আমি আপনাদের একটু গভীরে নিয়ে যাবো। ধর্মকে অপব্যবহার করার কিছু সূক্ষ্ম পদ্ধতি আছে যা সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে না, পারার কথাও নয়। এই রকম পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে নারী-অধিকার হরণের জন্যও। এ দলিলগুলো থেকে আমরা বুঝতে পারব কোরাণ কিভাবে দাসপ্রথা উচ্ছেদের প্রাথমিক পদক্ষেপ নিয়েছিল এবং পরিণামে সম্পূর্ণ উচ্ছেদের পথনির্দেশ করেছিল। তারপরে কিভাবে ক্ষমতাশালীরা ওই ইসলামের নামেই নানারকম শারিয়া আইন ও হাদিস বানিয়ে ধূর্তভাবে দাসপ্রথাকে আবার সুপ্রতিষ্ঠিত করেছিল।
নবীজীর পর বহু শতাব্দী ধরে বহু দেশ বিজয়ের ফলে মুসলমানরা অসংখ্য দাস-দাসীর মালিক হয়েছিল। হাকিম বিন হাজাম একাই মুক্ত করেছিলেন ২০০ জনকে (সূত্র ৫)। মাত্র সাতজন সাহাবী মুক্ত করেছিলেন ৩৯,২৫৯ জন দাস-দাসীকে (সূত্র ৪)। কিন্তু এই শতাব্দী-প্রাচীন শক্ত কুপ্রাথাকে কোরাণ হঠাৎ একদিন বিপ্লব করে উচ্ছেদ করেনি। কারণ, তাতে ভেঙে পড়ত সমাজের অর্থনীতি, মানুষ হয়ে পড়ত দ্বিধাগ্রস্ত-উদ্ভ্রান্ত আর হাজার হাজার দাস-দাসী হয়ে পড়ত নিরাশ্রয় অনড়বহীন। কোরাণ রসুল ভাল করেই জানতেন জনগণ যদি মনের দিক থেকে তৈরি না হয় তবে যে কোনো ভাল জিনিসও জোর করে চাপিয়ে দিলে ফল খারাপ হতে বাধ্য। মূল্যবোধের দিক দিয়ে সে-জন্য সামাজিক বিবর্তনই ভাল। অতীত-বর্তমানে এর বহু উদাহরণ আছে।
দাসদের ওপরে অনিয়ন্ত্রিত অত্যাচার হত ইসলাম আসার আগে। কোরাণ সেটা উচ্ছেদ করতে ধীরে ধীরে ধাপে ধাপে এগিয়েছে। যেহেতু যুদ্ধবন্দিনী হিসেবে এরা ছিল দাসী, তাই এদের সাথে শোয়া বিজয়ী মুসলিম-সৈন্যদের জন্য প্রথম দিকে জায়েজ ছিল (সূত্র ২২, ২৬, ২৯)। ডঃ আসগর আলী ইঞ্জিনিয়ার, আমীর আলি, হারুন ইয়াহিয়া প্রমুখ বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন, দাসীর সাথে শোয়ার ব্যাপারটা বুঝবার ও অনুবাদের গোলমাল, কোরাণ কখনো একে অনুমতি দেয়নি। যাইহোক, যুদ্ধবন্দিনীদের দূর দেশে পাঠিয়ে দাসের হাটে বিক্রীও করা হত (সূত্র ২৩)। আমরা দেখি কোরাণ প্রথমে দাসদের সাথে দুর্ব্যবহার করা বন্ধ করেছে। তারপরে তাদের মুক্তির ব্যবস্থা করেছে এবং সবশেষে দাসপ্রথার মূলে আঘাত করে পুরো উচ্ছেদের বিধান দিয়েছে সুরা মুহম্মদ আয়াত ৪-এঃ যুদ্ধবন্দিদের মুক্তি দাও পণ নিয়ে বা পণ ছাড়াই। কারণ যুদ্ধবন্দিই ছিল দাসপ্রথার শেকড়, ওটা বন্ধ হলে ধীরে ধীরে দাসপ্রথা উচ্ছেদ হতে বাধ্য। খেয়াল করলে দেখবেন দাসমুক্তির জন্য কোরাণ এতই উদ্বিগ্ন ছিল যে, যে-সব ব্যাপারের সাথে দাসপ্রথার কোনোই সম্পর্ক নেই সেগুলোকেও প্রয়োগ করেছে দাসমুক্তির জন্য। যেমনঃ
১। সূর্য্য বা চন্দ্রগ্রহণ হলে দাস-দাসীদের মুক্তি দাও (সূত্র ১১)।
২। রমজানে রোজা না রাখলে বা রোজা রাখার প্রতিজ্ঞা ভাঙলে, ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাস-দাসীদের মুক্তি দাও (সূত্র ২)।
৩। রোজা অবস্থায় হঠাৎ আল্লাহ রসুলের প্রতি খারাপ কথা মুখ দিয়ে বের হয়ে গেলে দাস-দাসী মুক্তি দাও (সূত্র ২৫)।
৪। জাকাতের পয়সা দিয়ে দাস-দাসী কিনে তাদের মুক্তি দিতে পারো (সূত্র ২৭)।
৫। কোন গর্ভবতীকে আঘাত করে কেউ গর্ভপাত ঘটালে তাকে দাস-দাসী দিয়ে ক্ষতিপূরণের রায় দিতে পারে আদালত (সূত্র ৩)।
৬। ক্রীতদাসদের বলা হয়েছে ‘ভাই’, অর্থাৎ দাসীরা বোন। একই খাবার-পোশাক দিতে বলেছেন নবীজী, সাধ্যাতীত কাজ দিতে নিষেধ করেছেন, আরো অনেক ভালো কথা আছে (সূত্র ১৫)।
৭। দাসীদের মুক্ত করে বিয়ে করার চাপও দিয়েছে ইসলাম, একেবারে দ্বিগুণ সওয়াবের কথা বলে উদ্বুদ্ধ করেছে (সূত্র ১৪, ১৮, ১৯)। কিন্তু পরে দেখা গেল, কারো কাছে স্বাধীন নারীকে বিয়ে করার পয়সা থাকলে দাসীকে বিয়ে করা মাকরূহ করা হয়েছে (সূত্র ৮)।
যদিও কোনো কোনো ক্ষেত্রে শুধুমাত্র মুসলিম ক্রীতদাসদেরই মুক্ত করার কথা বলেছে কোরাণ (সূত্র ৬), তবু সব মিলিয়ে মানবাধিকারের পথে সে আমলে এ-এক অসাধারণ বিপ্লব।
কিন্তু পরে ইসলামের এই মানবাধিকারকে সম্পূর্ণ উল্টে দেয়া হল। স্বার্থের জন্য দাস-ব্যবসা আবার প্রতিষ্ঠিত করা হল, ওই ইসলামের নামেই। দাস-দাসীর ওপরে এমন অনেক হাদিস আছে যেগুলো ওপরে দেখানো সূত্রের বিরোধী, স্বভাবতই সেগুলো স্বার্থের জন্য বানানো। আমরা মনে করি নবীজী কখনো বন্দিনীদের সাথে দুর্ব্যবহারের অনুমতি দেননি। কিন্তু দেখুন, তাঁর মৃত্যুর অনেক বছর পরে শারিয়ার এই আইন বানানো হয়েছে −“যুদ্ধবন্দিনী হওয়া মাত্র নারীদের পূর্বের বিবাহ বাতিল হইবে” (সূত্র ঝ)। বিয়ে বাতিলের মতলবটা হল, বিজয়ী সৈন্যেরা বলছে − “আমরা যুদ্ধের গণিমত হিসেবে প্রাপ্ত রমণীদের সাথে আজ্ল (নারী-দেহের বাইরে বীর্যপাত) করিতাম” (সূত্র ৭)। এমনকি, যুদ্ধজয়ের পরপরই কিছু সৈন্য বন্দিনীদের স্বামীদের সামনেই তাদের ধর্ষণ করত, − কিছু সৈন্য “তাহা পছন্দ করিত না”− সূত্র ৩২। এই করে নবীজীর নামে দাসী-সংসর্গকে বৈধ করা হয়েছে। যে হতভাগী দাসীগুলোর একই সাথে দুই, তিন, বা দশ-বারো জন মনিব ছিল, কিভাবে কাটত তাদের দিন-রাত? দু’একটা নয়, ছয় ছয়টা হাদিসের দলিলে সহি বোখারী এবং হানাফি আইন বলছে দাসীদের একসাথে কয়েকজন মনিবের প্রথা ছিল এবং মনিবদের অধিকার ছিল তাদের পারস্পরিক সম্মতিতে ঐ দাসীদের সাথে শোয়ার (সূত্র ৯)। নবীজীর চোখের সামনে এ অনাচার হয়েছে তা আমরা বিশ্বাস করি না, এ-সব হাদিস নিশ্চয় পুরুষতন্ত্রের স্বার্থের জন্য পরে বানানো হয়েছে। কে জানে কত লক্ষ লক্ষ হতভাগী নিরপরাধিনীর জীবন-যৌবন শুধু এর-ওর-তার বিছানায় বিছানায় কেটেছে। কোন ধরনের ইসলাম এটা ? সূত্রের থেকে একটা উদ্ধৃতি দিচ্ছি, সহি বুখারী ভল্যুম ৩, হাদিস নং ৬৯৮ থেকে, এর সমর্থন আছে হাদিস ৬৯৭, ৬৯৯, ৭০১ ও ৭০২-তেওঃ
“আলাহ’র নবী (দঃ) বলেছেন, যদি কেউ কোন এজমালি (যার অনেক মালিক আছে) দাস-দাসীকে নিজ অংশ থেকে মুক্ত করে এবং তার কাছে পুরো মুক্তি দেবার মত যথেষ্ট অর্থ থাকে তাহলে তার উচিত কোন ন্যায়পরায়ণ লোক দ্বারা সেই দাস-দাসীর উপযুক্ত মূল্য নির্ধারণ করা, এবং তার অংশীদারদের তাদের অংশের মূল্য দিয়ে সেই দাস-দাসীকে মুক্ত করে দেয়া। তা না হলে সে শুধু সেই দাস-দাসীকে আংশিক মুক্ত করল।” এর সাথে হানাফি আইনটা মিলিয়ে নিলে উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার হবেঃ “অংশীদার (মালিকগণ) পরস্পরের সম্মতিক্রমে ক্রীতদাসীকে দৈহিকভাবে উপভোগ করিতে পারিবে” (সূত্র ১)। আশ্চর্য নয়, মুসলমানদের অমঙ্গল এসেছে তাদেরই আচরণ থেকেই (সূত্রঃ ২৮)।
আরো দেখুনঃ
১। “দাসী (স্ত্রীর) গর্ভ থেকে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে, সে মালিকের গোলাম হয়” (সূত্র ১০)। বিয়ে করা দাসীর বাচ্চা-ই যদি গোলাম হয় তবে বিয়ে না-করা দাসীর বাচ্চারা তো গোলাম হবেই। এতে দাসপ্রা কখনোই বন্ধ হবে না।
২। ট্যাক্স দেয়া বড্ড কষ্ট, চিরকাল মানুষ এটা ফাঁকি দিতে চেয়েছে। আর ফাঁকি দেবার পদ্ধতিটা হালাল হলে তো কথাই নেই। দেখুন, কিরকম আইন বানানো হয়েছেঃ “অন্যান্য সম্পত্তির ওপরে জাকাত থাকলেও ক্রীতদাস-সম্পত্তির ওপরে জাকাত নেই” (সূত্র ১২)। অর্থাৎ দাস-ব্যবসায়ে টাকা খাটানোকে উৎসাহিত করে দাসপ্রথাকে শক্তিশালী করা হলো।
৩। ক্রীতদাস যদি মালিক ও আল্লাহকে ঠিকমত মেনে চলে তাহলে তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে (সূত্র ১৩ ও ১৪)। অর্থাৎ মালিককে একেবারে আকাশে তুলে দাসের মনে আরও একটা শেকল পরানো হল, সে আর বিদ্রোহ করার কথা চিন্তাও করবে না।
৪। এটা একটা মারাত্মক কথা। এবং আরও অবিশ্বাস্য। এবং মর্মান্তিক। যদি কোন দাস বা দাসী তার মালিকের কাছ থেকে পালিয়ে যায় তবে ফিরে না আসা পর্যন্ত তার কোন ইবাদত কবুল হবে না (সূত্র ২১)। এই নিয়মে দাসপ্রথাকে একেবারে চরম শক্তিশালী করে তোলা হল। মালিকের ক্রমাগত অত্যাচারে দাসের প্রাণান্ত হতে পারে কিন্তু সে বিদ্রোহ তো দূরের কথা, জান নিয়ে পালাতেও পারবে না।
৫। এমনকি মুক্ত করে দেবার পরও দাস-দাসীরা প্রাক্তন মালিকের কাছে অদৃশ্য মালিকানায় বাঁধা থাকত, − অন্য কারো সাথে এমনকি বন্ধুত্ব করাও নিষেধ ছিল। করলে হুমকি ছিল তাদের কোনো ইবাদত কবুল হবে না − সূত্র ২০।
৬। মালিকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করলে তা অবৈধ, − সেটা ব্যভিচার হবে (সূত্র ৩৫)।
হাদিসে আছেঃ “যেমনভাবে দাস-দাসীদের মার, তেমনভাবে কখনো স্ত্রীদের মারবে না। তারপর (অর্থাৎ স্ত্রীদের মারার পর) রাতে তাদের সাথে শোবে” (সূত্র ২৪)। আবারো বলছি, এ-সব হাদিস আমরা বিশ্বাস করি না, পরকীয়া ছাড়া স্ত্রী-প্রহারকে নবীজী কখনো বৈধতা দেননি (সূত্র ৩৩ ও ৩৪)। আর দাসীদের বিয়ে করাকে প্রথমে উৎসাহিত করা হলেও নবীজীর পরে আইন হয়েছেঃ “হজরত ইমাম শাফেয়ী ও অন্যান্য ইমামের মতে ইহুদী বা খ্রীষ্টান দাসী বিয়ে করা সর্বাবস্থায় অবৈধ” (সূত্র ১৭)।
সারাংশঃ মোদ্দা কথাটা হল, কোরাণ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার পথ দেখিয়েছে কিন্তু কিছু মুসলমান বিভিন্নভাবে আইন বানিয়ে কোরাণের নামে কোরাণ লঙ্ঘন করেছে। আজ আমরা যখন মুসলিম সমাজে হারিয়ে যাওয়া মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করি তখন কিছু শক্তিশালী শারিয়া-সমর্থক আমাদের মুরতাদ বলে খুন করার চেষ্টা করেন। যেমন, আমরা যখন বলি ইসলাম দাসপ্রথাকে প্রথমে কমিয়ে এনে পরে উচ্ছেদ করেছে তখন এক শারিয়া-সম্রাট বলেন আমরা নাকি মুরতাদ। তিনি বলেনঃ “দাসপ্রথা ইসলামের অঙ্গ। দাসপ্রথা জিহাদের অংশ এবং ইসলাম যতদিন থাকিবে দাসপ্রথাও থাকবে। যাহারা বলে বিভিন্ন গোত্রের মধ্যে সাম্য আনিয়া ইসলাম দাস প্রথাকে উচ্ছেদ করিয়াছে তাহারা অজ্ঞ, তাহারা কাফের” (ডঃ শেখ সালেহ্ আল্ ফওজান, সৌদী আরবের ধর্মীয় সংস্থা ‘কেন্দ্রীয় বর্ষীয়ান ইমাম পরিষদ’-এর সদস্য, বিন সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, ধর্মীয় গবেষণা ও সিদ্ধান্ত কাউন্সিলের সদস্য, রিয়াদের প্রিন্স মিতায়েব মসজিদের ইমাম এবং সৌদি শিক্ষাসিলেবাসের প্রধান রচয়িতা − সূত্র ১৬)। দুঃখের সাথে মওলানা মওদুদিকেও স্মরণ করতে হচ্ছেঃ “ইসলামি আইন অনুসারে যুদ্ধবন্দির নিজের দেশ যদি মুক্তিপণ দেয় তবে বন্দিরা মুক্ত হইবে। বন্দি-বিনিময়ও চলিবে। এই দুই উপায় না থাকিলে যুদ্ধবন্দিরা দাস- এ পরিণত হইবে” (সূত্র ৩০)। মওদুদির এই অভিমত সরাসরি সুরা মুহম্মদ আয়াত ৪- এর বিরোধী যেখানে আল্লাহ বলেছেন, যুদ্ধবন্দিকে মুক্তিপণ নিয়ে বা না নিয়ে ছেড়ে দিতে।
আসলে কোরাণ-বিরোধী কর্মকাণ্ডের প্রমাণ আছে সাহাবীর এই কথায়, − “হে ভাতিজা ! তুমি তো অবগত নও রসুলুলাহ (দঃ)-এর ইহকাল ত্যাগের পর আমরা কি কি বিপরীত কার্য করিয়াছি” − সূত্র ৩১। আমাদের দেশে কিছু মুসলমান এই ভয়াবহ তত্ত্বকে প্রতিষ্ঠা করতে চান। জনগণকে বুঝিয়ে তাঁদের থামাতে হবে ॥
নিবন্ধ সূত্রঃ
১। চ-এর পৃষ্ঠা ২৩১।
২। খ-এর আইন নং ১৬৬৯, ১৬৭৪, ১৬৮১, ইত্যাদি।
৩। গ-এর হাদিস নং ২৬৩০ এবং ২৬৩১।
৪। ক-এর পৃষ্ঠা ১২৫৭।
৫। ঘ-এর ভল্যুম ৩, হাদিস নং ৭১৫।
৬। সুরা নিসা, ৯২।
৭। গ-এর হাদিস নং ২৪৩৪ ও ২৪৩৫ ; ঘ-এর ৩য় খণ্ড, হাদিস ৭১৮ ও অন্যান্য।
৮। ক-এর পৃষ্ঠা ২৪২।
৯। ঘ-এর ভল্যুম ৩, হাদিস নং ৬৯৭, ৬৯৮, ৬৯৯, ৭০১, ৭০২, ৭০৩ ও ৭০৪।
১০। ক-এর পৃষ্ঠা ২৪২।
১১। ঘ-এর ভল্যুম ৩, হাদিস নং ৬৯৫ ও ৬৯৬।
১২। ঘ-এর ভল্যুম ২, হাদিস নং ৫৪২ ও ৫৪৩ এবং গ-এর হাদিস নং ১১০৮।
১৩। গ-এর হাদিস নং ২৩৮৮।
১৪। ঘ-এর ভল্যুম ৪, হাদিস নং ২৫৫।
১৫। গ-এর হাদিস নং ২৩৮৯ থেকে ২৩৯১-এর অংশ ও ২৬১৭।
১৬। সৌদি ইনফরমেশন এজেন্সি, ইণ্ডিপেণ্ডেণ্ট সৌদি নিউজ [email protected] ৭ই নভেম্বর ২০০৩।
১৭। ক-এর পৃষ্ঠা ২৪২।
১৮। ঘ-এর ভল্যুম ৩, হাদিস নং ৭২০, ভল্যুম ৭, হাদিস নং ২০।
১৯। গ-এর হাদিস নং ২৩৮৬।
২০। ঘ-এর ভল্যুম ৩, হাদিস নং ৯৪ ও ভল্যুম ৪, হাদিস নং ৪০৪।
২১। ছ-এর পৃষ্ঠা ৩৭৭।
২২। সুরা আল মুমিনন, আয়াত ৫, ৬, ৭।
২৩। জ-এর ভল্যুম ৩, পৃষ্ঠা ১১২।
২৪। গ-এর হাদিস নং ২৪৬৮।
২৫। খ-এর আইন নং ১৬৭৫।
২৬। সুরা আল্-আহযাব, আয়াত ৫২।
২৭। খ-এর আইন নং ১৯৩৩ (৫)।
২৮। ক-এর পৃষ্ঠা ২৬৭।
২৯। সুরা আল্ মা’আরিজ, আয়াত ২৯, ৩০, ৩১।
৩০। মুনির কমিশনের সামনে মওদুদির বক্তব্য, পৃষ্ঠা ২২৫।
http://www.dailytimes.com.pk/default.asp?page=story_5-7-2005_pg3_2
৩১। ঞ-এর পৃষ্ঠা ২৯৭, হাদিস নং ১৫০৫।
৩২। ট-এর হাদিস নং ১১-এর ২১৫০।
৩৩। ঠ-এর পৃষ্ঠা ৮৫২, ধারা ১৩২২ − বিশেষণ।
৩৪। ড-এর পৃষ্ঠা ১৭১।
৩৫। সহি আবু দাউদ, হাদিস ২০৭৩।
(ক) বাংলায় কোরাণ শরীফের অনুবাদ − মওলানা মুহিউদ্দীন খান।
(খ) ইসলামী আইনঃ আয়াতুলাহ আল্ উজামা সৈয়দ আলী আল্ হুসায়নী আল্ সীস্তানী।
(গ) বাংলায় সহি বোখারীর সঙ্কলনঃ মুহম্মদ আবদুল করিম খান।
(ঘ) সহি বোখারীর ইংরেজী অনুবাদঃ ডঃ মুহম্মদ মহসীন খান, মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়।
(ঙ) হাদিস সঙ্কলনের ইতিহাসঃ মওলানা মুহম্মদ আবদুর রহীম।
(চ) হানাফি আইন হেদায়া − ইংল্যাণ্ডের ব্যারিস্টারী স্কুলে পড়ানো হয়।
(ছ) রুহুল কোরাণঃ মওলানা আবদুদ দাইয়ান।
(জ) “ক্যাসাসুল আম্বিয়া”র অনুবাদঃ মওলানা বশিরুদ্দীন ও মওলানা বদিউল আলম।
(ঝ) ঊমদাত আল্ সালিক − ইমাম শাফি’র আইন নং ড়.৯.১৩, পৃঃ ৬০৪।
(ঞ) সহি বোখারীর বাংলা অনুবাদ − মওলানা আজিজুল হক সাহেব।
(ট) সহি সুনান আবু দাউদ − ইণ্টারনেট সংস্করণ।
(ঠ) বিধিবদ্ধ ইসলামি আইন ৩য় খণ্ড।
(ড) রিয়াদুস্ সালেহীন − আলামা ইমাম নববী।
#লেখক: সাধারণ সম্পাদক, মুসলিম ফেসিং টুমরো