ভযঙ্কর ভয়ঙ্কর ওয়াজ করা হয় নারীদের নিয়ে— নারীরা জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যেতে পারবে না, গেলেও যেতে হবে কঠোরভাবে পর্দা করে ইত্যাদি। এছাড়াও বর্তমানে ওয়াজকারীদের দুটি পক্ষ আবার বিতর্ক করছে যে নারীরা হাতে পায়ে মোজা পরে, মুখমণ্ডল একেবারে ঢেকে পর্দা করবে, নাকি শুধু শরীর ঢেকে মাথায় কাপড় দিলেও চলবে।
তবে এরা কিন্তু বঞ্চিত নিপীড়িত নারী সমাজ নিয়ে কিছু বলছে না, এরা কিন্তু নারী শ্রমিক সমাজ নিয়ে কিছু বলছে না। গার্মেন্টসে চাকরি করছে যে অর্ধ কোটি নারী তাদের নিয়ে কিছু বলছে না। নিচের ছবির মতো ছবিগুলো দেখিয়ে এদের কাছে প্রশ্ন করতে ইচ্ছে করে— “এই নারীদের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করবে কে?”
গার্মেন্টসে মানবেতরভাবে কর্মরত অর্ধকোটি নারী শ্রমিক নিয়ে ওয়াজকারীদের বয়ান কী?
ভযঙ্কর ভয়ঙ্কর ওয়াজ করা হয় নারীদের নিয়ে— নারীরা জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যেতে পারবে না, গেলেও যেতে হবে কঠোরভাবে পর্দা করে ইত্যাদি। এছাড়াও বর্তমানে ওয়াজকারীদের দুটি পক্ষ আবার বিতর্ক করছে যে নারীরা হাতে পায়ে মোজা পরে, মুখমণ্ডল একেবারে ঢেকে পর্দা করবে, নাকি শুধু শরীর ঢেকে মাথায় কাপড় দিলেও চলবে। তবে এরা কিন্তু বঞ্চিত নিপীড়িত নারী সমাজ নিয়ে কিছু বলছে না, এরা কিন্তু নারী শ্রমিক সমাজ নিয়ে কিছু বলছে না। গার্মেন্টসে চাকরি করছে যে অর্ধ কোটি নারী তাদের নিয়ে কিছু বলছে না।
Posted by ফলোআপ নিউজ on Monday, January 27, 2020