দ্বীপ দা কে বললাম, দাদা, আপনাকে নিয়ে একটি ফিচার করব। উনি বললেন, আমাকে নিয়ে ফিচার করার দরকার নেই। আমার ফেসবুক বন্ধুদের নিয়ে ফিচার করো। তখন মাথায় আসল এই আইডিয়াটা। ওনার দশজন বন্ধু নিয়ে ফিচার করব। ওনাকে বাছাই করে দিতে বললাম। উনি বললেন, “কারো আইডিতে ঢুকলে একটা র্যাংকিং করে নেওয়া যায়। সেভাবে করো। আমি কারো নাম বলব না।” আমি অবশেষে সেভাবেই করেছি। তবে প্রত্যেকের সম্পর্কে ওনার কাছ থেকে জেনে নিয়ে ওনার ভাষায় লিখেছি। ফিচারটি সম্পাদক হিসেবে ওনাকে নিয়ে শুরু করছি। চালিয়ে যেতে চাই। এরপর আপনিও পাঠান আপনার সেরা দশ বন্ধু নিয়ে।
বাস্তব জীবনে দেখা হয়েছে মাত্র দুইবার। শায়মা ভ্রমণপ্রেমী। ছাদ বাগান করতে ভালোবাসেন। সায়মা পড়াশুনা করেছেন ইডেন কলেজে।
২। অতশী ইকবাল
দীর্ঘ্যদিনের পরিচয়। অতশী একজন নৃত্যশিল্পী। পড়াশুনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে।
দীর্ঘ্যদিনের পরিচিত। জাকিয়া গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক। পড়াশুনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
একবার দেখা হয়েছে ওনার সাথে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন।
দেখা হয়েছে দুইবার ভ্রমণে গিয়ে। পড়াশুনা করেছেন ইডেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে। কাজ করেন একটি মানবাধিকার সংস্থায়।
ফেসবুকে পরিচয়। দেখা হয়েছে একবার। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। নিজেও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। বাংলাদেশ সরকারের উপসচিব থাকাকালীন পদত্যাগ করেছেন ন্যায়যুদ্ধের আকাঙ্খায় এবং সিভিল সার্ভিসে ভালো কিছু করতে না পারার হতাশায়। ডক্টরেট করেছেন State University of New York at Binghamton , বর্তমানে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান।
৭। আশীষ দাস
মসনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, যে স্কুলে আমি নিজেও পড়াশুনা করেছি। তিনি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের মর্যাদাপ্রাপ্ত। বিদ্যালয়টির মাধ্যমে এলাকায় সুশিক্ষা বিস্তারে সহকর্মীদের নিয়ে তিনি পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
কলেজ জীবনের বন্ধু। দিপাঞ্জয় একজন ডাক্তার (ডেন্টিস্ট)। বর্তমানে সহকারি সার্জন হিসেবে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে কর্মরত। বাগেরহাট সদরে নিজ চেম্বারে প্রাকটিস করেন অবসরে।
দীর্ঘ্যদিনের পরিচয়। লন্ডনে কিছুদিন পড়াশুনা করেছেন শ্যামল। এরপর কিছুদিন সেখানে থেকে পড়াশুনা এবং কর্মসূত্রে শ্যামল চলে যান মালয়েশিয়ায়। বর্তমানে মালয়শিয়াতে আছেন।
১০। বিক্রম আদিত্য
বিক্রম আদিত্য পড়াশুনা করেন বনশ্রী আইডিয়াল স্কুলে। অবসরে লেখালেখি করেন। আমার সাথে তার সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য।
বিষয়টিতে দিব্যেন্দু দ্বীপ দা খুবই খুশি। তিনি বলেছেন, যাদেরকে বাছাই করা হয়েছে তারা সমমনাই হয়েছে। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভাবছেন, তিনি বলেছেন, এভাবে সমমনা লোকদের পরস্পরের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।