প্রার্থনাকালেও মানুষের মনে কুচিন্তা ভীড় করতে পারে, কিন্তু কাজের সময় কাজ ছাড়া অন্য কোনো চিন্তা কাছে আসতে পারে না।
প্রার্থনা ব্যক্তিকে আলসে, মূর্খ, দরিদ্র, পরনির্ভরশীল, হিংসুটে ও কল্পনাবিলাসী করে তোলে।
পক্ষান্তরে কর্ম মানুষকে পরিশ্রমী, জ্ঞানী, সমৃদ্ধ, আত্মনির্ভরশীল, সহানুভূতিপরায়ন ও বাস্তববাদী হওয়ার প্রেরণা দেয়।
এজন্য বলা হয়, “অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা।” লোভ, গোঁড়ামি, অশান্তি (ধর্মীয় হানাহানি) প্রভৃতি প্রার্থনার জাতক।
উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও শান্তি হচ্ছে কর্মের জাতক। তাই সুন্দর জীবন গড়ায় প্রার্থনার চেয়ে কর্ম অনেক বেশি পবিত্র এবং অনেক বেশি কার্যকর।