যেভাবে বাঁচানো হলো নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াত আইভীকে

follow-upnews
0 0

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীকে প্রকাশ্য রাস্তায় পিটিয়ে ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় সমর্থকরা মানবদেয়াল তৈরি করে, লাঠি ও ইটপাটকেলের আঘাত সহ্য করে মেয়রকে প্রাণে রক্ষা করেছেন। মঙ্গলবার (১৬/০১/২০১৭) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের কেন্দ্রস্থলে এ ঘটনা ঘটে।

নারায়ণগঞ্জ শহরের হকার উচ্ছেদে রাস্তায় নামার পর মেয়র আইভী ও শামীম ওসমানের সমর্থক হকারদের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী আহত হয়েছেন।

বিকেল ৫টার দিকে নগরীর সাধুপৌলের গির্জার কাছে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী ফুটপাত রক্ষায় নগর ভবন থেকে পায়ে হেঁটে চাষাড়া অভিমুখে রওনা দেন। এ সময় তারা নগরীর সাধুপৌলের গির্জার কাছে এসে পৌঁছলে চাষাড়া দিক থেকে আসা একদল লোক হামলা চালায়। এতে মেয়র আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যান।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, হামলাকারীরা হকার ও শামীম ওসমানপন্থী লোক ছিল বলে তারা মনে করে। তবে ঠিক কারা কারা এ হামলায় অংশ নেয় তা এখনও জানা যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মেয়র আইভী আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যাওয়ার পর পরই তাঁর সঙ্গে থাকা নগরবাসী উত্তেজিত হয়ে হামলাকারীদের ওপর পাল্টা হামলা চালায়। এরপরই চাষাড়ার দিক থেকে কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণ হয়। পরে আইভীপন্থী লোকজনও পাল্টা গুলি করে।

এতে করে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এ সময় দুই সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন আহত হন।

সেলিনা হায়াত আইভি

Next Post

সিরাজগঞ্জের পূর্ণিমা শীল এখন তারানা হালিমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা

২০০১ সালের নির্বাচনের পর পর গণধর্ষণের শিকার হন পূর্ণিমা রাণী শীল। পূর্ণিমা রাণী শীলকে নিজের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। ২০০১ সালের ১০ অক্টোবর নির্বাচন-পরবর্তী বিএনপি-জামায়াতের পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার পূর্ণিমাকে ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে […]
পূর্ণিমা শীল