রোহিঙ্গাদের শিশু অপহরণের বিষয়টি কি তাহলে কোনোভাবে সত্য?

follow-upnews
0 0

কিছুদিন ধরেই মানুষের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে বিষয়টি। রোহিঙ্গারা (মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির মানুষ) নাকি ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে এসে শিশুদের অপহরণ করে নিচ্ছে। বিষয়টি গুজব নাকি সত্য তা কোনোভাবে বোঝা যাচ্ছিল না। এর মধ্যে মূল ধারার কয়েকটি পত্রিকায়ও উঠে এসেছে এ সংক্রান্ত কিছু খবর। 

ফলোআপনিউজের নিজস্ব ক্যামেরায় ধরা পড়েছে রোহিঙ্গা অপহরণকারী সন্দেহে ধৃত নারীর ভিডিও ক্লিপ।

দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকায় এ সংক্রান্ত একটি খবরে বলা হয়—

কক্সবাজারের উখিয়ায় কয়েকজন সশস্ত্র রোহিঙ্গা স্থানীয় এক কৃষকের ছেলেকে অপহরণ করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, ওই কৃষক নিজের চাষাবাদের জমি ছেড়ে দিতে বললে ‘আরসা’ নামধারী ২০-২৫ জন রোহিঙ্গা তাঁর ছেলেকে তুলে নিয়ে যায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন তাদের খবরে বলছে—

কক্সবাজারের টেকনাফে নয়াপাড়া শরণার্থী ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে শিশু অপহরণকারী চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। পরে তাদের টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এর মধ্যে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলেও এ সংক্রান্ত নিউজ প্রচারিত হয়েছে। সময় টিভি তাদের নিউজে বলেছে যে বরিশাল থেকে শিশু অপহরণকারী সন্দেহে চারজনকে আটক করা হয়েছে।

তবে লোকজন তাদের মতো করে বলে চলেছে—

রোহিঙ্গারা নাকি মাথা কেটে বস্তা ভরে নিয়ে যাচ্ছে। মাথা কেটে বস্তা ভরে নিয়ে যাক বা না যাক কিছু একটা হয়ত ঘটছে। কিযে ঘটছে তা কিন্তু উদঘাটন করা যাচ্ছে না। পুলিশ বলছে, “অপহরণকারী সন্দেহে আমরা দুএকজনকে আটক করেছি, তবে তারা সত্যিই অপহরণকারী কিনা সেটি প্রমাণসাপেক্ষ বিষয়।

ফলোআপনিউজের ক্যামেরায় ধরা পড়ে যে ধৃত নারী। ভিডিওটি দেখে পত্রিকাটির সম্পাদক বলছেন,

ঐ নারীকে দেখে আমার মনে হচ্ছে উনি হয়ত মানসিক রোগী।

 

Next Post

জেলা পরিষদের কার্যপরিধি সম্পর্কে শেখ কামরুজ্জামান টুকু

জেলা পরিষদ বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার সর্ববৃহৎ একক, এটি রাষ্ট্রে বিদ্যমান তিন ধরনের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার সর্বোচ্চ পর্যায় জেলা পর্যায়ে কাজ করে। এর প্রধান হলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। একজন চেয়ারম্যান, পনের জন সদস্য এবং সংরক্ষিত আসনের ৫ জন মহিলা সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠিত হয়। জেলা পরিষদের মেয়াদকাল পাঁচ বছর। […]
জেলা পরিষদ, বাগেরহাট