গ্রাম বাংলার এ ছবিগুলো বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট উপজেলার চরকুলিয়া ইউনিয়ন থেকে তোলা

দিব্যেন্দু দ্বীপ
মাঠের প্রান্তরে একটি কাচকলা গাছ।
মোল্লাহাট
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা শেষ। অবসরে তাই খেলার ছলে পিতার সাথে পাতো ওঠাচ্ছে শিশুরা।
ঘোষগাতী
মেঠোপথে কৃষকের সাথে।
খেজুরের রস
শীতকালে গ্রামবাংলার অন্যতম পরিচয় খেজুর গাছ এবং খেজুরের রস।
খেজুরের রস
গাছিরা সাধারণত খেজুর গাছ থেকে রাতের রসটুকু নেয়। দিনের রসের গুড় টক হয়। সারাদিন খেজুর গাছ থেকে রস টপটপ করে পড়ে অবাদে। সুযোগে কেউ হয়ত পানির বোতল পেতে রস ধরছে। হতে পারে গাছি নিজেই রসটুকু এভাবে সংগ্রহ করছে, কারণ, রসের ঠিলের সংকট হওয়া বর্তমানে অসম্ভব নয়।
অটিস্টিক শিশু
প্রান্তিক পরিবারের সুন্দর এ শিশু দুটি অটিস্টিক, দেখার কেউ নেই। অবহেলায়, অযত্নে পড়ে থাকে ওরা রাস্তাঘাটে।
গ্রামবাংলার মাঠ
গ্রামেগঞ্জে এখনও কিছু খেজুর গাছের দেখা মেলে, কিছু রসও মেলে শীতকালে, তবে তা ক্রমশই কমে অাসছে, কারণ, নতুন করে খেজুর গাছ আর কেউ রোপণ করছে না, যেহেতু গাছটি অর্থনৈতিক গুরুত্ব হারিয়েছে। অথচ চাইলেই গাছটিকে অর্থনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ গাছে পরিণত করা সম্ভব। সরকারি রাস্তার পাশে, রেললাইনের পাশে খেজুর গাছ রোপণ করলে সেটি যেমন সৌন্দর্য বর্ধন করবে রাস্তার, একইসাথে শীতকালে যথেষ্ট পরিমাণ খেজুরের রসও পাওয়া যাবে, যা থেকে গুড় এবং চিনি উৎপাদন করতে পারলে দেশে স্বাস্থ্যসম্মত চিনি মিলতে পারে।
বাংলাদেশ
গ্রামবাংলার চিরচেনা একটি ছবি…
বাধ্যবাধকতা নাকি আনন্দ
একসময় গ্রামের মানুষ শীতের সময় এভাবে বাইরে রান্নার আয়োজন করত, তবে এখন খুব একটা দেখা যায় না। প্রান্তিক এই পরিবারটা বাধ্য হয়েছে হয়ত, আবার আনন্দও তো …
গ্রামবাংলা
গ্রামের একটি ছোট্ট বাজারে চাষ করা কিছু মাছ নিয়ে বসেছে শিশু। শিশুর পিতা শিশুর অন্তরে নেই, আছে কাছে দূরে কোথাও, সুযোগে হয়ত পান খাচ্ছে আর কারও সাথে খোসগল্প করছে। একটি ছেলে সন্তান মানে এখনও এই বাংলায় পিতার কিছু অতিরিক্ত সম্পত্তি সে …
যদিও শতভাগ নিরাপদে সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশে কলা গাছটি বড় হয়েছে, কলাগুলোও চমৎকার, কিন্তু এই কৃষক এই কলাগুলো বিক্রি করে ভালো দাম পাবে না। মাত্র দেড় টাকা প্রতিটি দামে তাকে এই কলাগুলো বিক্রি করতে হবে। বাজারের প্যাকেট খাবারের দাপটে মানুষ এখন আর দেশীয় স্বাস্থ্যকর খাবার খোঁজেও না, ফলে চাহিদা কম।

বিনা অনুমতিতে এখান থেকে কোনো ছবি নিয়ে কোনো কারণে ব্যবহার করা অনুচিৎ।