ঢাবির ছাত্রী রেপ না করলে মজনু আরো ভিক্ষুক-প্রতিবন্ধী-গার্মেন্টস কর্মী ধর্ষণ করে যাইতে পারতো। সে আগেও এই কাজ করেছে, কিছুই হয় নাই। এই ঘটনা আপনারে, আমারে, সবাইকে একটা বিশেষ শিক্ষা দিলো। পত্রিকায় নিশ্চই গার্মেন্টস কর্মী-ভিক্ষুক-প্রতিবন্ধী ধর্ষণের খবর পড়েছি, কিন্তু কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাইনি, প্রতিবাদ করিনি, করলে হয়ত আজ ঢাবি উত্তাল হবার প্রয়োজন হত না। শিক্ষাটা হচ্ছে, আমরা ক্লাস বিবেচনা করে যে প্রতিবাদ করি সে মূল্য কখনো না কখনো দিতেই হবে। ধর্ষক গ্রেপ্তার হইছে, একটা প্রশ্ন করার এখনই উপযুক্ত সময়, আচ্ছা মেয়েটা যদি গার্মেন্টস শ্রমিক হত, তবে ঢাবি কি উত্তাল হইতো? অনেকেই হয়ত জানেন না, এই (গার্মেন্টস শ্রমিক) মেয়েগুলো এখন ধর্ষকদের জন্য সবচাইতে নিরাপদ টার্গেট। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই যার প্রমান পাওয়া যায়, যদিও এগুলো বেশিরভাগই পত্রিকা পর্যন্ত আসে না।
“একজন গার্মেন্টস্ শ্রমিক ধর্ষিত হলে কি ঢাবি এভাবে উত্তাল হত?”
