শান্তি ও সংকটে সামনে থেকে পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করে থাকে। জীবন ও সমাজের সর্বত্র পুলিশের প্রয়োজন। এজন্য উৎসাহ দেওয়া এবং তাদের ভালো কাজ সামনে আনা আমাদের সবার মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব।
পুলিশের দৃষ্টিভঙ্গি ও দর্শনে পরিবর্তন এসেছে। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটরা এমনকি পুলিশ কনস্টেবলের চাকরিতেও আগ্রহী হচ্ছেন। কমিউনিটি পুলিশিংয়ের কারণেই আমরা সর্বত্র তাদের সহায়তা পাচ্ছি। পুলিশের প্রতি মানুষেরও আস্থা বাড়ছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন সাবেক পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘যে সমাজ, যে মানুষের জন্য কাজ করছি, তারা আমাদের সঙ্গে না থাকলে পুলিশিং কখনো সন্তুষ্টি অর্জন করবে না। আর এ সম্পর্ক তৈরির অন্যতম জায়গা কমিউনিটি পুলিশিং। করোনাকালে পুলিশ সদস্যরা যেকোনো প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে এটিই প্রমাণ করেছে।
তিনি বলেন, ‘পুলিশের যারা দুষ্কর্ম করছে, তাদের এখন দ্রুত আইনের আওতায় আনা হয়ে থাকে। অনেক রক্ত ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত দেশ কতিপয় দুর্বৃত্তের কাছে আমরা ছেড়ে দেব না। পুলিশের ভালো কাজে জনগণকে আমরা যেমন পাশে চাই, তেমনি খারাপ কাজেও তাদের প্রতিবাদী কণ্ঠ প্রত্যাশা করি।’