
এ দেশ আমার নয়
এ দেশ তোমায় নয় এ দেশ শিয়ালের এ দেশ শকুনের এ দেশ ওদের। দিয়ে দাও, পঁচা নাড়িভুড়ির মত ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে দেশটা ওদের দিয়ে দাও।
এ দেশ তোমায় নয় এ দেশ শিয়ালের এ দেশ শকুনের এ দেশ ওদের। দিয়ে দাও, পঁচা নাড়িভুড়ির মত ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে দেশটা ওদের দিয়ে দাও।
একটা তোর জন্য সত্যি আমি সর্বহারা একটা তোর জন্য ক্লান্ত আমি দিশেহারা। ভালবাসা মানে যে তোকে আমি পাই গোপনে, ওরা থাকে আটপৌরে জীবনে, নিত্যদিনে। যাবি আজকে দিন দুপুরে, শহরটাকে আড়াল করে, একটু দূরে, হাত ধরে? জানবে না কেউ মানুষেরা। ঈশ্বরে কি ভয়? সেও তো এমনই হয়। দিব্যেন্দু দ্বীপ
কবিতা লেখে যে, সেই কি কবি হয়? নাকি লিখে গেলেই লেখক হওয়া যায়? বন্ধু, তারা কবি নয়, তারা লেখক নয়। কবি আমি দেখেছি অজ-পাড়াগাঁয়, মনের সুখে কৃষকেরা গান গায়, মাঝিরা তালে তালে ডিঙার দাঁড় বায়। বন্ধু, তারাই হল কবি যাঁরা কষ্টের মাঝে আনন্দে জীবন কাটায়। লেখক আমি দেখেছি সাগরের পাড়ে, ডাব বেঁচে, শামুক কুড়ায়, হিসাব…
সিজোফ্রেনিয়া এক ধরনের মারাত্মক মানসিক সমস্যা। সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভালো-মন্দ, সত্য-মিথ্যা, ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। পরিস্কারভাবে ভাবতে পারে না, আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সম্পর্ক অনুযায়ী আচরণ করতে পারে না। তবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই যে, এ রোগ থেকে নিষ্কৃতি মেলে না। সিজোফ্রেনিয়া রোগীকে চিকিৎসা এবং সঙ্গ দিতে পারলে তাদের জন্যও স্বাভাবিক…
</ মিথ-১। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের স্পিলিট পারসোনালিটি থাকে, অথবা মাল্টিপিল পারসোনালিটি থাকে। বাস্তবতা : মাল্টিপিল পারসোনালিটি ডিজওরডার ভিন্ন একটি রোগ, এটি খুব কম দেখা যায়। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের স্পিলিট পারসোনালিটি থাকে না, বরং তারা সোসাইটি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। মিথ-২। সিজোফ্রেনিয়া খুব কম মানুষের থাকে। বাস্তবতা : ধারণা করা হয় প্রতি একশোজন মানুষের মধ্যে একজনের সিজোফ্রেনিয়া রয়েছে…
থুতু তোদের ওই বন্দুকের নলে, বেনিয়া তোদের হিংস্র বুলেট বারুদ ভরা বুক বিদ্ধ করে জ্বালিয়ে দিয়েছিল সেদিন মুক্তির আগুন। তোদের বর্বর বুলেট গিয়ে বিঁধেছিল শান্ত ঐ বরকরতের বুকে! [আল জাজিরা তা জানে না। জঙ্গি-জেহাদী ওরা জাতের নামে বজ্জাত, ওরা মানুষ বোঝে না। মাহফুজুর মাজহারেরাও কি জানে না? জানে, কিন্তু ভদ্রবেশি লুটেরা ওরা তা মানে না।]…
অস্তিত্বের একুশ থুতু তোদের ওই বন্দুকের নলে, বেনিয়া তোদের হিংস্র বুলেট বারুদ ভরা বুক বিদ্ধ করে জ্বালিয়ে দিয়েছিলো সেদিন মুক্তির আগুন। তোদের বর্বর বুলেট গিয়ে বিঁধেছিলো শান্ত ঐ বরকরতের বুকে! পিছনে তাকিয়ে দেখি লুটিয়ে পড়েছে অজ্ঞাৎ এক বালক, একটু অদূরেই গুলি খেয়ে লুটিয়ে পড়ে অহিউল্লাহ; করুণ রক্ত ধুলায় গোধুলী আলো ছড়ায় যে আলোয় আজ বাংলাভাষা,…
জনগণের মধ্য থেকে দেশ-সামজ-রাজনীতি নিয়ে ভাবছে এমন লোকদের খুঁজে খুঁজে বের করে একেবারে তৃণমূলে গিয়ে কাজ করতে হবে। শুধু শাহবাগে বসে ‘যুদ্ধাপরাধীরে বিচার চাই’ বলে সবটুকু লাভ হবে না, সে লাভ ক্ষণিকের, জনগণের জন্য রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টা করতে চাইলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামতে হবে।