ফরিতা আক্তার বানু লুচি

শহীদস্মৃতি লাইব্রেরি এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে বই প্রদান করছেন সাবেক এমপি মীর সাখাওয়াত আলী দারু

ঘটনাস্থাল: শাখারীকাঠী গ্রাম, বাধাল ইউনিয়ন, কচুয়া উপজেলা, বাগেরহাট জেলা। সময়: ৫ নভেম্বর, ১৯৭১ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে রাজাকারেরা শাখারীকাঠী বাজারে একটি গণহত্যা সংগঠিত করে। দীর্ঘদিন অযত্নে অবহেলায় ছিল গণহত্যার স্থানটি। বর্তমানে সেখানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। গত ৫ নভেম্বর ২০১৮ সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, গণহত্যার এই স্থানটি হতে নিকটতম জায়গায় একটি লাইব্রেরি এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র…

বিস্তারিত
শাখারীকাঠী গণহত্যা

অনিল কৃষ্ণ দাস কে রাজাকারেরা পিটিয়ে মেরেছিল বাড়ির পাশে মাঠে

ঘটনাস্থাল: রঘুদত্তকাঠী গ্রাম, বাধাল ইউনিয়ন, কচুয়া উপজেলা, বাগেরহাট জেলা। সময়: মে/জুন, ১৯৭১ পঙ্কজ দাসের পিতাকে রাজাকারেরা পিটিয়ে মেরেছিল বাড়ির পাশে মাঠে । সেদিন (মে/জুন মাস) পঙ্কজ দাসের পিতা অনিল কৃষ্ণ দাস বাড়ি পাশের মাঠে গিয়েছিলেন গরু আনতে। আশপাশের গ্রাম থেকে রাজাকারেরা এসেছিল গরু কেড়ে নিতে। গরু ছিনিয়ে নেওয়ার এক পর্যায়ে পঙ্কজ দাসের পিতা অনিল কৃষ্ণ…

বিস্তারিত
Genocide

শাঁখারিকাঠি গণহত্যা ।। বাগেরহাট

বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার বাধাল ইউনিয়নের সর্ব দক্ষিণের একটি গ্রাম শাঁখারিকাঠি। গ্রামটি কচুয়া উপজেলা এবং মোরেলগঞ্জ উপজেলার মধ্যে সীমানা নির্ধারণকারী। শাঁখারিকাঠি (আলোকদি এবং শাঁখারিকাঠি গ্রামের সীমানায়) তখন একটি হাট বসত। ১৯৭১ সালে সেখানে সংগঠিত গণহত্যাটি শাঁখারিকাঠি নামে পরিচিতি পেলেও এটি আসলে ঘটেছিল অালোকদি গ্রামে। যেহেত ‘আলোকদি’ নামে আরেকটি গণহত্যা রয়েছে (ফরিদপুরে), তাই ‘শাঁখারিকাঠি’ নামটি সঠিকই…

বিস্তারিত