বুধবার সকালে আসা এ দুই কর্মকর্তা হলেন-হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি (পলিটিক্যাল অ্যান্ড ইনফরমেশন) রাজেশ উইকে ও ফার্স্ট সেক্রেটারি (কন্সুলার) রামাকান্ত গুপ্তা।
তারা যশোর থেকে সড়ক পথে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান। তাদের সঙ্গে ঝিনাইদহের এসপি আলতাফ হোসেনও ছিলেন।
ভারতীয় কূনীতিকরা সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে রাজি না হলেও নিহতের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। শোক প্রকাশ করেন এবং সান্ত্বনা দেন। উপস্থিত গ্রামবাসীর সঙ্গেও কথা বলেন তারা।
এ সময় তারা নিহত আনন্দ গোপালের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার বিষয়েও খোঁজ-খবর নেন এবং হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
আলতাফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার সকালে মন্দিরে যাওয়ার সময় নলডাঙ্গা দুর্গা মন্দিরের বৃদ্ধ পুরোহিত আনন্দ গোপাল গাঙ্গুলিকে (৬৯) কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি ঝিনাইদহ উপজেলার করাতিপাড়া গ্রামের মৃত সত্য গোপাল গাঙ্গুলির ছেলে।