গণহত্যা জাদুঘরে ভাস্কর্য হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সকলে আমন্ত্রিত

১৯৭১: গণহত্যা নির্যাতন ও আর্কাইভ জাদুঘর


খুলনায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গণহত্যা জাদুঘর। নানা মাধ্যমে, নানা উপায়ে চেষ্টা করা হচ্ছে একাত্তরের গণহত্যার স্মৃতি সংরক্ষণের। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার অধ্যাপক শিল্পী রোকেয়া সুলতানার প্রথম ভাস্কর্য “জননী ও শহীদ সন্তান” স্থান পেতে যাচ্ছে গণহত্যা জাদুঘরে।
আগামী ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ বিকাল ৪ টায় ভাস্কর্যটি জাদুঘর কতৃপক্ষর কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ সময় দর্শণার্থীদের জন্য উম্মুক্ত করা হবে জাদুঘর প্রাঙ্গণ। 

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের প্রথম গণহত্যা জাদুঘর “১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর” বা গণহত্যা জাদুঘরের যাত্রা শুরু হয় ২০১৪ সালের ১৭ মে খুলনা নগরীর ৩৩৪ নম্বর শেরে বাংলা রোডের ময়লাপোতা মোড়ে একটি ভাড়া বাড়িতে। পরবর্তীতে বাড়িটি সরকার জাদুঘরের নামে লিখে দেয়। খুলনায় স্থাপিত হলেও এটি কোন আঞ্চলিক জাদুঘর নয়। বাংলাদেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘরটি খুলনায় স্থাপন করার কারণ হচ্ছে খুলনার চুকনগরেই সবচেয়ে বড় ও নৃশংস গণহত্যা চালিয়েছিলো পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা।