Headlines

শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি গঠনের উদ্যোগ

গণহত্যা স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সারা বাংলাদেশ জুড়ে সংগঠিত হয়েছিলো ইতিহাসের ভয়াবহ সব গণহত্যা। এ পর্যন্ত সারা দেশে পাঁচ হাজারের বেশি বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। বেশিরভাগ বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ বসিয়ে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি, অনেক বধ্যভূমিতে উঠে গেছে বসতবাড়ী, মসজিদ/মন্দির, অথবা উপর দিয়ে চলে গিয়েছে রাস্তা। কিছুক্ষেত্রে স্মৃতিস্তম্ভ বসানো হলেও সংরক্ষণের অভাবে তা পরিণত হয়েছে আড্ডাস্থলে , অথবা ময়লা আবর্জনা জমে জায়গাটি পবিত্রতা হারিয়েছে তা। মূলত শহীদের তালিকা প্রণয়ন এবং বধ্যভূমিগুলো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য স্থানীয়ভাবে কোনো ফোরাম বা কমিটি না থাকায় কেউ-ই সুনির্দিষ্টভাবে দায়িত্ব নিচ্ছে  না।

বিষয়টি অনুধাবন করে লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক দিব্যেন্দু দ্বীপ শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে ‘গণহত্যা স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি’ গঠনের ‍উদ্যোগ নিয়েছেন। ঢাকা থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলেও ইতোমধ্যে দিব্যেন্দু দ্বীপ ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ এবং বাগেরহাটে কমিটি গঠনের প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন করেছেন।

ফরিদপুর জেলা কমিটি

গণহত্যা স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি
গণহত্যা স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি, ফরিদপুর গঠনকল্পে শহীদ পরিবারের কয়েকজন সদস্যের সাথে কথা বলছেন লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক দিব্যেন্দু দ্বীপ।