পর্যায় থেকে পর্যবসিত হওয়ার আগে
একটা অবধারিত প্রশ্নবোধকে
ত্রিশঙ্কু হয়ে আছে কিছু প্রশ্নের উত্তর–
যার কোনোটাই জিজ্ঞাসা ছিল না কোনোদিন
আসি বলেইতো চলে যাওয়া যায়
সকল শঙ্কটের যদি এভাবেই
রেশ থেকে গেল—তবে প্রতিটি ভবিতব্যকেইতো
প্রশ্ন করতে হয়—অর্জুনের চাঁদমারি খেলায়
কর্ণের বনামে সিদ্ধ হস্তে বধ করতে হয়
রেফারেন্স প্রেফারেন্স তুমি আমি ইতিহাস মাটি ও মিথ
অতঃপর নাকচ থেকে রিনিঝিনি স্বনন পায়ে
যে আসে তার পায়ে নূপুর থাকে না
ঘটনার ক্রিয়া-ভোল এমনি উতল যে,
আসা যাওয়ার প্রশ্ন নয়—প্রাপ্তিকে যাচাই
করতে করতে আমি তবু নূপুর ধ্বনিই শুনি
নূপুর স্বননের স্মৃতি রক্তমাংসে লীন হয়ে যায়
তুমি ছিলে, কেন থাকবেনা? –সকল অবশেষে
তোমাতক পৌছুবেনা ডাক তবু অবাক সত্যে
থেকে যাবে—থেকে যাবে—রয়ে যাবে
শুধু আমিই জানতে পারব না–
পর্যায়ক্রমিক বিস্মরণের গল্পে
বার বার তোমাকেই ভুল করে যাব–