ইউনিয়ন কাউন্টি স্কুলের ভারপ্রাপ্ত সুপারইনটেনডেন্ট ডেভিড ইউব্যাংক্স নিউ ইয়র্ক টাইমস-কে জানান, আর্থার প্রায়ই শিক্ষার্থীদের তার ফোন ব্যবহারের অনুমতি দিতেন। তারপরও তিনি কী করে এমন একটি ছবি ফোনে রাখলেন সে প্রশ্ন তোলেন তিনি।
ওই শিক্ষিকাকে পদত্যাগের নির্দেশ দেওয়ার সঙ্গে, ঐ শিক্ষার্থীকে কম্পিউটার অপরাধ ও ‘ভয়েরিজম’-এর অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে এবং এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। ‘ভয়েরিজম’ বলতে কাউকে নগ্ন বা কারে সঙ্গে ঘনিষ্ট অবস্থায় দেখে তৃতীয় কোনো ব্যাক্তির যৌন আকাঙ্ক্ষা মেটানোকে বোঝায়। তবে, অভিযোগে এই শিক্ষার্থীকে ‘অপ্রাপ্তবয়স্ক’ বলা হয়েছে।
এ সপ্তাহের শুরুতে আর্থারের পুনঃনিয়োগের দাবিতে স্কুলের শিক্ষার্থীরা পিটিশন দাখিল করে। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের অবস্থানে অটল থাকে।
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় টিভি স্টেশনগুলোতে দেওয়া সাক্ষাতকারে আর্থার জানান, এখানে স্পষ্টভাবেই তার গোপনীয়তা খর্ব হয়েছে। ওই স্কুলে ফিরে যাওয়ায় তার কোনো আগ্রহই নেই। ওই শিক্ষার্থীর প্রতি কোনো প্রকার বিদ্বেষ পোষণ করছেন না বলেও জানান তিনি।