ভয়ঙ্কর ধর্ষণ-খেলা ‘তাহারুশ’

follow-upnews
0 0

18052

খেলার ছলে ধর্ষণ করার ভয়ঙ্কর অভ্যাস আরব থেকে সংক্রামিত হচ্ছে ইউরোপে। তাহারুশ-আরব দেশগুলিতে সামাজিক অভিশাপ এই বর্বর সংস্কৃতি। রাস্তাঘাটে বা জনবহুল স্থানে হঠাৎ পুরুষরা মিলে ঘিরে ফেলে তরুণীকে। তাঁর উপর অবাধে চলতে থাকে যৌন নির্যাতন। প্রকাশ্যে। কেউ প্রতিবাদ করেন না। কারণ, পুরুষতান্ত্রিক আরবে এই তাহারুশকে যুবসমাজের হইহুল্লোড়ের অঙ্গ হিসেবেই দেখা হয়। আরব দুনিয়া থেকে বিপুল শরণার্থী স্রোত ইউরোপে ঢোকার পর, এই ভয়ঙ্কর তাহারুশ এখন ঘটতে শুরু করেছে ইউরোপের পথঘাটেও!

মিশরে উৎপত্তি তাহারুশ-এর। ভৌগোলিক ভাবে আফ্রিকার অন্তর্গত হলেও মিশরের সঙ্গে আরব দুনিয়ার মিলই বেশি। মিশর থেকে তাহারুশ ছড়িয়ে পড়েছিল আরব দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে। বছরের পর বছর চলতে তাহারুশ আরবের যুবসমাজের বাজারচলতি সংসস্কৃতির অংশ হয়ে গিয়েছে।

ঠিক কী হয় তাহারুশে?

রাস্তাঘাটে সুন্দরী তরুণীকে দেখে ভাল লাগতেই কয়েক জন যুবক মিলে ঘিরে ধরে থাকে। তাহারুশের আয়োজন হচ্ছে দেখতে পেয়ে পথচলতি আরও অনেক পুরুষই যোগ দেয় তাতে। তার পর সেই বিড় তরুণীর উপর যৌন নির্যাতন চালাতে থাকে প্রকাশ্যে। প্রথমেই তাঁর জামাকাপড় ছিড়ে দেওয়া হয়। তার পর তরুণীর শরীর নিয়ে খেলতে শুরু করে পুরুষরা।

এই ভিড়ে কয়েকজন আবার তরুণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। কিন্তু সেটিও খেলারই অঙ্গ। কয়েকজন বাঁচানোর চেষ্টা করবে। বাকিরা বাধা সরিয়ে তরুণীর শ্লীলতাহানি করবে। তাহারুশের প্রথা এই রকমই। খেলায় যারা রক্ষাকারীর ভূমিকা নেয়, তারাও আসলে বাঁচানোর নামে তরুণীর শরীরকে নানাভাবে স্পর্শ করে।

Next Post

কে এই মীর কাশেম আলী?

লিখেছেন দেবজ্যোতি রুদ্র -৮ মার্চ ২০১৬, মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ তখনো শুরু হয়নি। পাকি. সেনারা তখনো গ্রামে-গঞ্জে পৌঁছাতে পারেনি। মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়েছে কিন্তু মুক্তিযোদ্ধারা সংগঠিত হয়নি বা তাদের প্রশিক্ষণও শুরু হয়নি। ঠিক সেই সময়ে বাঙালীর স্বাধীনতার প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করতে এক সশস্ত্র স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করা হলো, যার নাম দেয়া হয় […]