নার্সিং ভর্তি প্রস্তুতিঃ সাধারণ বিজ্ঞান-১

রসায়ন বিজ্ঞানঃ
> পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের অনুপাত : ১ : ২
> রসায়ন বিজ্ঞানে ‘রকসল্ট’ নামে পরিচিত : সোডিয়াম ক্লোরাইউ।
> কপারের অপর নাম : তামা।
> টুথপেষ্টের প্রধান উপাদান : সাবান ও পাউডার। (১৭ তম BCS )
> ভূ-পৃষ্ঠে যে ধাতু সবচেয়ে বেশি আছে : অ্যালুমিনিয়াম।
> সাবানের রাসায়নিক নাম : সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
> যে পানিতে সাবান সহজে ফেনা উৎপাদন করে : মৃদু পানিতে।
> এসিড নীল লিটমাসকে : লাল করে।
> পৃথিবীর মৌলিক পদার্থের সংখ্যা : ১১১টি।

পদার্থ বিজ্ঞানঃ
> দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় থাকে : লোহিত ফসফরাস।
> বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হয় : কিলোওয়াট ঘণ্টায়।
> লাল আলোতে সবুজ ফুলকে দেখায় : কালো।
> বৈদ্যুতিক হিটার ও বৈদ্যুতিক ইস্ত্রিতে ব্যবহৃত হয় : নাইক্রোম তার।
> যে বর্ণের বস’ তাপ শোষণ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি : কালো।
> মেঘলা রাতে : শিশির উৎপন্ন হয় না।
> তাপের একক : ক্যালরি।
> ডিগ্রি, সেলসিয়াস : তাপমাত্রার একক।

বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারণ : আলোর প্রতিসরণ।
> বৈদ্যুতিক বাল্‌বের ফিলামেন্ট যে ধাতু দিয়ে তৈরি : টাংষ্টেন।
> রঙ্গীন টেলিভিশন হতে ক্ষতিকর যে রশ্মি বের হয় : গামা রশ্মি।
> যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে : দর্পণ।

প্রাণিবিদ্যা:
> আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ।
> কোষ হলো : জীবদেহের গঠন ও কাজের একক।
> কোষের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে : নিউক্লিয়াস।
> জীবদেহের একক : কোষ।
> হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে : ক্যালসিয়াম।
> জিহ্বার সাহায্যে শোনে যে প্রাণী : সাপ।
> ‘নিউক্লিয়াস’ আবিষ্কার করেন : রবার্ট ব্রাউন।
> গায়ের রং পরিবর্তন করে আত্মরক্ষা করে : গিরিগিটি।
> চোখ মেলে ঘুমায় : মাছ।

বিগত পরীক্ষার প্রশ্নঃ
> মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি প্রায়।
> মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে।
> বাদুড় চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে।

উদ্ভিদ বিজ্ঞানঃ
> ‘মিউকর’ একটি : ছত্রাক।
> আখ গাছের জন্য ক্ষতিকর : মাজরা পোকা।
> চিরহরিৎ উদ্ভিদ বলা হয় : যাদের পাতা বিশেষ ঋতুতে ঝরে পড়ে না।
> কলার চারা রোপণের সময় পাতা কেটে ফেলা হয় : প্রস্বেদন রোধ করার জন্য।
> শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা বলে : পাতাকে।
> জীব ও জড়ের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী হলো : ভাইরাস।
> পৃথিবীর প্রাচীনতম উদ্ভিদ : সামুদ্রিক শৈবাল।
> ইরাটম : উচ্চ ফলনশীল ধান।
> নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ হলো : টমেটো।

চিকিৎসা বিজ্ঞানঃ
> ‘ডাল’ হলো : উদ্ভিজ্জ আমিষ।
> লেবুতে যে এসিড পাওয়া যায় : সাইট্রিক এসিড।
> মানুষের দর্শনাভূতির স্তায়িত্ব কাল : ০.১ সেকেন্ড।
> মানুষের শরীরে ভিটামিন পাওয়া যায় : ১২ ধরনের।
> কোলেষ্টরেল হলো : এক ধরনের চর্বি।

বিগত পরীক্ষার প্রশ্নঃ
> এনজিও প্লাষ্টি হচ্ছে : হ্রৎপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো।
> আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ। (

মহাকাশ বিজ্ঞানঃ
> ছায়াপথ : গ্যালিক্সির একটি অংশ বিশেষ।
> সর্ব নক্ষত্রই : গতিশীল।
> চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায়, কারণ : বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণ।
> পৃথিবী মহাকাশের একটি : জ্যোতিষ্ক।
> সৌরজগতের যে দুটি গৃহের উপগ্রহ নেই : বুধ ও শুক্র।
> ‘শান্ত সমুদ্র’ অবস্থিত : চাঁদে।

বিগত পরীক্ষার প্রশ্নঃ
> যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে তখন হয় : সূর্য গ্রহণ।
> ‘গ্যালিলিও’ হলো : পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। (

ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞানঃ
> প্রাথমিক শিলা বলা হয় : আগ্নেয় শিলাকে।
> চলন্ত বরফের স্তুপকে বলা হয় : হিমবাহ।
> চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর এক পাশে অবস্থান করে : অমাবস্যা তিথিতে।
> সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারণ : বায়ু প্রবাহের প্রভাব।
> পাললিক শিলার অপর নাম : স্তরীভূত শিলা।

বিগত পরীক্ষার প্রশ্নঃ
> সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সেন্টিমিটারে : ১০ নিউটন।
> সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় যে যন্ত্র দ্বারা : ফ্যাদোমিটার।
> দিনরাত্রি সর্বত্র সমান : নিরক্ষরেখায়।

কম্পিউটার বিজ্ঞানঃ
> কম্পিউটারের মূল অংশ : মাইক্রো প্রসেসর।
> চন্দ্রাবতী হচ্ছে : বাংলা ফন্ট।
> কম্পিউটার হলো : হিসাবকারী যন্ত্র।
> কার্বুরেটর থাকে : পেট্রোল ইঞ্জিনে।
> RISC-এর পূর্ণরূপ : Reduced Instruction Set Computer.

বিগত পরীক্ষার প্রশ্নঃ
> ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র : সিসমোগ্রাফ।
> উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র : ট্যাকোমিটার।