কচুয়ার ওপর একটি গবেষণাধর্মী বই প্রণয়ন প্রসঙ্গে

আমাদের কচুয়া

আমাদের কচুয়া

ইতিহাস ঐতিহ্য স্থাপনা । । সমস্যা ও সম্ভাবনা । । কৃতি ব্যক্তিত্ব

মাঠ গবেষণার মাধ্যমে বইটির কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। কচুয়ার ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং স্থাপনার ওপর আলোকপাতের পাশাপাশি বইটি হবে ইউনিয়নভিত্তিক, অর্থাৎ প্রিতিটি ইউনিয়ন হবে একটি শিরোণাম, অধীনে উপনাম থাকবে। কচুয়া উপজেলায় ৭টি ইউনিয়ন রয়েছে। ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সাক্ষাৎকার এবং সংক্ষিপ্ত জীবনী বইয়ে স্থান পাবে।

পাশাপাশি বর্তমান সময়ে যারা ভালো কাজ করছে তাদেরকে তুলে আনা হবে। প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে নবীন ও প্রবীণ মিলিয়ে মোট ১২ জনকে বইয়ে স্থান দেওয়া হবে। কৃষি, শিক্ষা, চিকিৎসা, রাজনীতি, সংস্কৃতি ও অর্থনীতি এই ছয়টি ক্যাটাগরি থেকে দুই জন করে মোট বারো জনকে বেছে নেওয়া হবে।

কৃষি এবং কৃষি নির্ভর শিল্পের সম্ভাবনার ওপর একটি বিশেষ প্রতিবেদন বইয়ে স্থান পাবে। যেহেতু কচুয়ার মানুষের প্রধান পেশা কৃষি এবং সাম্প্রতিক সময়ে কৃষিতে আরও উৎকর্ষ লাভ করেছে এই উপজেলা, কিন্তু বাজারজাতকরণ এবং অন্যান্য সমস্যার কারণে এলাকার মানুষ লাভবান হতে পারছে না। তাই কৃষি নির্ভর শিল্পের সম্ভাবনা নিয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন আমরা তৈরি করছি।

শিক্ষা, চিকিৎসা, রাজনীতি, ব্যবসা— প্রতিটি বিষয়ের ওপর কৃতি ব্যক্তিদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন বইয়ের পরিশিষ্টে স্থান পাবে।

বইটি হবে পনেরোশো থেকে দুই হাজার পৃষ্ঠায় আর্ট পেপারে রঙিন ছাপার একটি বই। বইটি কচুয়া উপজেলা নিয়ে সরকারকে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করবে। পাশাপাশি সরকার এই উপজেলার কাদেরকে নিয়ে কাজ করবে সেটিও পরোক্ষভাবে নিশ্চিত হবে।  

ইউনিয়ন ভিত্তিকভাবে কৃতি ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়ন ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। এলাকার একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আপনিও এ কাজে এগিয়ে আসতে পারেন। মাঠ পর্যায়ে গবেষণা, লেখালেখি এবং সম্পাদনার কাজ যৌথভাবে করছে ফলোআপনিউজ এবং কিউএন্ডসি রিসার্স। আপনার নামটি কেন বইতে স্থান পাওয়া উচিৎ সেটি জানিয়ে আপনি আমাদের কাছে লিখতে পারেন।

যোগাযোগ করুন:

০১৮৪ ৬৯ ৭৩২৩২

বিদ্র: একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করা হবে। আপনার আগ্রহ এবং আমাদের অনুসন্ধান দুইয়ে মিলে তালিকাটি প্রণয়ন করা হচ্ছে। প্রথমত আপনাকে নিয়ে লেখাটি ফলোআপনিউজ পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।