মিথ-১। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের স্পিলিট পারসোনালিটি থাকে, অথবা মাল্টিপিল পারসোনালিটি থাকে।
বাস্তবতা : মাল্টিপিল পারসোনালিটি ডিজওরডার ভিন্ন একটি রোগ, এটি খুব কম দেখা যায়। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের স্পিলিট পারসোনালিটি থাকে না, বরং তারা সোসাইটি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
মিথ-২। সিজোফ্রেনিয়া খুব কম মানুষের থাকে।
বাস্তবতা : ধারণা করা হয় প্রতি একশোজন মানুষের মধ্যে একজনের সিজোফ্রেনিয়া রয়েছে বা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মিথ-৩। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টরা খুব ভয়ংকর প্রকৃতির হয়।
বাস্তবতা : অনেক সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্ট ডিলুসান এবং হ্যালুসিনেশনের কারণে ভায়োলেন্ট হতে পারে, তবে বেশিরভাগ পেসেন্ট নন-ভায়োলেন্ট।
মিথ-৪। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের সাহায্য করা যায় না, অর্থাৎ তারা সুস্থ হয় না।
বাস্তবতা: দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসাসেবা দিতে পারলে সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টরা সুস্থ হয়। এবং তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে।
সৌজন্যে : ব্রেন এন্ড লাইফ হসপিটাল।