সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্ট সম্পর্ক কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা

follow-upnews
0 0

index

</
মিথ-১। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের স্পিলিট পারসোনালিটি থাকে, অথবা মাল্টিপিল পারসোনালিটি থাকে।

বাস্তবতা : মাল্টিপিল পারসোনালিটি ডিজওরডার ভিন্ন একটি রোগ, এটি খুব কম দেখা যায়। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের স্পিলিট পারসোনালিটি থাকে না, বরং তারা সোসাইটি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

মিথ-২। সিজোফ্রেনিয়া খুব কম মানুষের থাকে।

বাস্তবতা : ধারণা করা হয় প্রতি একশোজন মানুষের মধ্যে একজনের সিজোফ্রেনিয়া রয়েছে বা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মিথ-৩। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টরা খুব ভয়ংকর প্রকৃতির হয়।

বাস্তবতা : অনেক সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্ট ডিলুসান এবং হ্যালুসিনেশনের কারণে ভায়োলেন্ট হতে পারে, তবে বেশিরভাগ পেসেন্ট নন-ভায়োলেন্ট।

মিথ-৪। সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টদের সাহায্য করা যায় না, অর্থাৎ তারা সুস্থ হয় না।
বাস্তবতা: দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসাসেবা দিতে পারলে সিজোফ্রেনিয়া পেসেন্টরা সুস্থ হয়। এবং তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে।

সৌজন্যে : ব্রেন এন্ড লাইফ হসপিটাল।

Next Post

সিজোফ্রেনিয়া কী, কেমন?

সিজোফ্রেনিয়া এক ধরনের মারাত্মক মানসিক সমস্যা। সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভালো-মন্দ, সত্য-মিথ্যা, ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। পরিস্কারভাবে ভাবতে পারে না, আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সম্পর্ক অনুযায়ী আচরণ করতে পারে না। তবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই যে, এ রোগ থেকে নিষ্কৃতি মেলে না। সিজোফ্রেনিয়া রোগীকে চিকিৎসা এবং সঙ্গ […]

এগুলো পড়তে পারেন