“গণহত্যা, বধ্যভূমি ও গণকবর—বাগেরহাট জেলা” বইটি এখন বাগেরহাটের পেশাজীবী এবং নেতাকর্মীদের হাতে হাতে

follow-upnews
0 0

১৯৭১ সালে বাগেরহাট জেলায় সংগঠিত বর্বর গণহত্যার ওপর বইটি নির্মাণ করেছেন সাহিত্যিক ও সাংবাদিক দিব্যেন্দু দ্বীপ। বইটি সম্পর্কে দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেন, “আমাদের মুক্তিযুদ্ধের দু’টি দিক— একটি হচ্ছে, যুদ্ধ এবং বিজয়গাঁথা, আরেকটি হচ্ছে, গণহত্যা এবং সর্বস্ব হারানোর বেদনা। বিজয়গাঁথা আমাদের মুক্তির সংগ্রামের আত্মত্যাগ এবং পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের এ দেশীয় দোসরদের বিভৎসতার দিকটি আড়াল করেছে। শাসকদের উদাসীনতা এবং শোষকদের ষড়যন্ত্রের ফলেও এটি হয়েছে।” দেরী হলেও ’৭১-এর গণহত্যা নিয়ে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। 

বইটি প্রকাশ করেছে সত্তা প্রকাশনী। সত্তা প্রকাশনী এবং শহীদস্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি যৌথভাবে বইটি বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে বইটি পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করছে।

বাগেরহাট জেলা
২৫/০৩/২০২৩ তারিখে বাগেরহাট প্রেসক্লাবে বইটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত রয়েছেন বাগেরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ১৯৭১ সালে খুলনা অঞ্চলে মুজিব বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু।
রিপন কুমার দাস
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের হাতে বইটি তুলে দিচ্ছেন শহীদস্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি-খুলনার সদস্য সচিব রিপন ঘোষ। অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের পৈতৃক নিবাস বাগেরহাট জেলায়।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ জনাব অমিত রায় চৌধুরির হাতে বইটি তুলে দিচ্ছেন শহীদস্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি-খুলনার আহ্বায়ক রকিবুল আলম সজীব।
ফকিরহাট
ফকিরহাট উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব স্বপন কুমার দাসের হাতে বইটি তুলে দিচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি শেখ মোঃ রফিকুল ইসলাম রিপন।
ডাঃ দিপাঞ্জয় মিরবর
ডাঃ দিপাঞ্জয় মিরবরের (বাগেরহাট সদর হাসপাতালে কর্মরত) হাতে বইটি তুলে দিচ্ছেন নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনের সাংগঠিক সম্পাদক মলয় কুমার মুখার্জি।

 

শেখ দিদারুজ্জামান
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্টার, শহীদসন্তান অলোকা রাণী দাসের হাতে বইটি তুলে দিচ্ছেন শহীদস্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ দিদারুজ্জামান। উল্লেখ্য, অলোকা রাণী দাসের পিতা বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলায় সংগঠিত শাঁখারীকাঠী গণহত্যায় একজন শহীদ।
খুলনা
বইটি হাতে খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইমরান হোসেন (বাম থেকে দ্বিতীয়) এবং সভাপতি মোঃ পারভেজ হাওলাদার (বাম থেকে তৃতীয়)।
জলিল শিকদার
মোংলা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইদ্রিস আলী ইজারাদারের (বাম থেকে দ্বিতীয়) বইটি তুলে দিচ্ছেন জেলা পরিষদের সদস্য আলহাজ্ব আব্দুল জলিল শিকদার (সর্বডানে)।

 

 

Next Post

ধীরে বাড়ছে অপ্রচলিত পণ্যের রপ্তানি বাজার, প্রণোদনা সুবিধা চলে যাচ্ছে অবৈধ সিন্ডিকেটের হাতে

অপ্রচলিত পণ্যের মধ্যে রয়েছে তামার তার, ইনসুলেটর, টুপি, নারকেলের ছোবড়া থেকে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য, হাঁশের পালকের তৈরি পণ্য, চশমার ফ্রেম, ছাতার বাট, লুঙ্গি, গরুর শিং হাড়গোড়, মাছ ধরার বড়শি, ইনসুলেটর, কুচে ইত্যাদি। এছড়াও অপ্রচলিত রপ্তানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে জাহাজ, ফার্নিচার, আগর, ইলেক্ট্রনিক্স এ্যান্ড হোম এ্যাপ্লায়েন্স, এ্যাগ্রোপ্রসেস সামগ্রী, কাগজ, প্রিন্টেড ও […]
রপ্তানি