নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর:
১. কতকগুলো মনোভাবের সমন্বয়ে গঠিত অপেক্ষাকৃত স্থায়ী বিশ্বাসকে কী বলে?
উ : মূল্যবোধ
২. সুনাগরিক হবার শিক্ষাদান করে জ্ঞানের কোন শাখা?
উ : পৌরনীতি ও সুশাসন
৩. মূল্যবোধ শিক্ষার ধারণা মানব মনে কোন দিকটির উদ্ভব ঘটায়?
উ : বিবেকবোধ
৪. “মূল্যবোধ হচ্ছে ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ।” -উক্তিটি কার?
উ : এম. ডব্লিউ. পামফ্রে
৫. চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী নিচের কোনটির কার্যক্রমকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে?
উ : শাসন বিভাগ
৬. প্রশাসনের ওপর পূর্ণ কর্তৃত্ব কার হতে ন্যস্ত থাকে?
উ : জনগণের
৭. বিশ্বব্যাংক সুশাসনের জন্য কয়টি সূচক চিিহ্নত করেছে?
উ : ৬টি
৮. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোনটিকে নিশ্চিত করা যায়?
উ : জনগণের ক্ষমতায়ন
৯. সুশাসনের মূল চাবিকাঠি কোনটি?
উ : জবাবদিহিতা
১০. আইনের শাসন না থাকলে থাকে না-
উ : গণতন্ত্র
১১. মানবাত্মার অনুভূতিকে কী বলা হয়?
উ : দেশাত্মবোধ
১২. কত সালে, কে সুশাসন প্রত্যয়টি সর্বপ্রথম ব্যবহার করে?
উ : ১৯৮৯, WB
১৩. মূল্যবোধ কীসের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়?
উ : নৈতিকতা
১৪. কোন মূল্যবোধের ব্যক্তিরা সহজেই মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও প্রীতির সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে?
উ : সামাজিক
১৫. সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন কোনটি?
উ : গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ
১৬. ই-গভর্ন্যান্সের প্রয়োগ ক্ষেত্র মূলত কয়টি?
উ : ৩টি
১৭. শাসন বিভাগকে চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীসমূহ কীভাবে সাহায্য করে?
উ : তথ্য দিয়ে
১৮. একটি দেশের প্রকৃত সুশাসন কোনটির ওপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে?
উ : রাজনৈতিক কর্তব্য
১৯. ‘Red Tapism‘ বা ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ এর সাথে সম্পর্কিত-
উ : আমলাতন্ত্র
২০. মূল্যবোধের ইংরেজি প্রতিশব্দ-
উ : ঠধষঁবং
২১. সহনশীলতা কার গুণ?
উ : সুনাগরিকের
২২. কীসের মাধ্যমে মূল্যবোধ দৃঢ় হয়?
উ : শিক্ষার মাধ্যমে
২৩. “সামাজিক মূল্যবোধ ঐ সমস্ত রীতিনীতির সমষ্টি যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে আশা করে এবং সমাজ ব্যক্তির নিকট হতে লাভ করে” -উক্তিটি কার?
উ : স্টুয়ার্ট সি. ওড
২৪. ই-গভর্ন্যান্সের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠার বিষয়টি কার ওপর নির্ভর করে?
উ : নাগরিক
২৫. কি সমুন্নত রাখা সরকারের অতি পবিত্র দায়িত্ব?
উ : সংবিধান
২৬. ই-গভর্ন্যান্সের একমাত্র লক্ষ্য কী?
উ : সুশাসন প্রতিষ্ঠা
২৭. কোন পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু বণ্টন করা যায়?
উ : ই-শাসন
২৮. গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র কী?
উ : সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব
২৯. সুশাসন বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে কোনটির দ্বারা?
উ : গণমাধ্যমের স্বাধীনতা
৩০. সততা, শিষ্টাচার, ন্যায্যতা, সাধুতা এগুলো কী ধরনের গুণ?
উ : নৈতিক গুণ
৩১. “ন্যায়ধর্ম জ্ঞান সমতুল্য এবং রাষ্ট্রে ভিত্তি” -উক্তিটি কার?
উ : প্লেটো
৩২. সামাজিক মূল্যবোধকে কী হিসেবে ব্যবহার করা যায়?
উ : সামাজিক মাপকাঠি
৩৩. বাংলাদেশের সামাজিক মূল্যবোধের প্রয়োজনীয়তা বেশি কেন?
উ : ঘুষ ও দুর্নীতি দূর করার জন্য
৩৪. কোনটি নাগরিকের বড় গুণ?
উ : সচেতনতা
৩৫. গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অর্থ কী?
উ : জনস্বার্থের বিষয়গুলো তুলে ধরা
৩৬. কোনটি সরকার ও জনগণের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করে তোলে?
উ : ই-গভর্ন্যান্স
৩৭. ই-গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা কী?
উ : সমন্বয়হীনতা
৩৮. শাসন বিভাগের মূল কাজ হলো-
উ : আইন প্রয়োগ
৩৯. হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণ কি?
উ : রাজনৈতিক ঐক্যমত্যের অভাব
৪০. বাংলাদেশকে স্বাধীন করার ক্ষেত্রে কোন অনুভূতি বেশি কাজ করেছে?
উ : জাতীয়তাবোধ
৪১. ‘Good Governance’ এর বাংলা প্রতিশব্দ-
উ : সুশাসন
৪২. মূল্যবোধ মানুষের কোন আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে?
উ : আত্মিক
৪৩. সুশাসন বাধাগ্রস্ত হয়-
উ : আইনের শাসন না থাকলে
৪৪. সুশাসন কার্যকর করার দায়দায়িত্ব কার ওপর বেশি থাকে?
উ : সরকারের
৪৫. সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করতে পারে কে?
উ : সরকার
৪৬. পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে কোন ক্ষেত্রে দক্ষ লোকের অভাব রয়েছে?
উ : তথ্যপ্রযুক্তিতে
৪৭. কোন প্রক্রিয়া আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর এবং সরকারের কর্ম সম্পাদনে ব্যাপক পরিবর্তন ও সংস্কার আনয়নে সক্ষম?
উ : ই-গভর্ন্যান্স
৪৮. অধ্যাদেশ জারি করতে পারে কোন বিভাগ?
উ : শাসন বিভাগ
৪৯. সমাজে সামাজিক সেতুবন্ধন হিসেবে ভূমিকা পালন করে কোনটি?
উ : মূল্যবোধ
৫০. মূল্যবোধ কোন ধরনের বিষয়?
উ : সামাজিক
৫১. কোনটির ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিকল্প নেই?
উ : সুশাসনের
৫২. সাংস্কৃতিক মূল্যবোধগুলো কী থেকে বেশি পরিমাণে উদ্ভূত হয়?
উ : সামাজিক প্রথা
৫৩. নিচের কোনটি মূল্যবোধের উৎস?
উ : সবগুলোই
৫৪. মূল্যবোধগুলো সমাজে কী হিসেবে ভূমিকা পালন করে?
উ : সামাজিক পরিবর্তনশীলতা
৫৫. The British and Irish ombudsmen Association কর্তৃক কার্যকর জন প্রশাসন গড়ে তোলার জন্য কয়টি নীতির কথা বলা হয়েছে?
উ : ৬টি
৫৬. সরকারি সেবা প্রাপ্তির প্রক্রিয়াগুলো কী রকম হয়?
উ : জটিল প্রকৃতি
৫৭. কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনের অপরিহার্য শর্ত কোনটি?
উ : সুশাসন প্রতিষ্ঠা
৫৮. ‘ব্যক্তিস্বাধীনতার জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অপরিহার্য’ -উক্তিটি কার?
উ : অধ্যাপক লাস্কি
৫৯. সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হওয়ার কারণ-
উ : ক্ষমতার অপব্যবহার
৬০. সমাজের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা পূরণের দায়বদ্ধতা কীসের?
উ : সুশাসনের
৬১. ‘মূল্যবোধ হচ্ছে ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ’ -এ সংজ্ঞাটি কার?
উ : এম ডব্লিউ পামফ্রে
৬২. যে মূল্যবোধ মানুষের বাইরের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলে তাকে কী বলে?
উ : বাহ্যিক মূল্যবোধ
৬৩. শাসক ও শাসিতের মাঝে সুসম্পর্ক সৃষ্টি করে কে?
উ : সুশাসন
৬৪. কোনটিকে সুশাসনের প্রাণ বলা হয়?
উ : শাসনকার্যে জনগণের অংশগ্রহণ
৬৫. মূল্যবোধের শিক্ষার কারণে জাগ্রত হয়-
উ : সবগুলো
৬৬. কোন আইনের মাধ্যমে মেধা পাচার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব?
উ : IPR
৬৭. ই-গভর্নমেন্ট এর শাব্দিক অর্থ কী?
উ : ডিজিটাল সরকার
৬৮. আইন অমান্যকারীকে শাস্তি প্রদান ও বিচার করা কোন বিভাগের কাজ?
উ : বিচার বিভাগ
৬৯. গ্রহণ ও শ্রদ্ধার শিক্ষাই হলো-
উ : আত্মসংযম
৭০. প্রতিষ্ঠানের বিকাশের জন্য আবশ্যকীয় উপাদান কোনটি?
উ : সুশাসন
৭১. মূল্যবোধের অপর নাম কী?
উ : নৈতিকতা
৭২. সামাজিক মূল্যবোধের অন্যতম শক্তিশালী ভিত্তি কোনটি?
উ : সহনশীলতা
৭৩. মূল্যবোধ শিক্ষার সাথে সুশাসনের কোন ধরনের সম্পর্ক বিদ্যমান?
উ : রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন
৭৪. সুশাসনের মানদণ্ড হিসেবে পরিচিত-
উ : জনগণের সন্তুষ্টি
৭৫. সুশাসন বাধাগ্রস্ত হয়-
উ : আইনের শাসন না থাকলে
৭৬. ই-গভর্ন্যান্স শব্দটির আক্ষরিক অর্থ কী?
উ : প্রযুক্তিচালিত গভর্ন্যান্স
৭৭. সামাজিক মূল্যবোধের অন্যতম শক্তিশালী ভিত্তি কোনটি?
উ : সহনশীলতা
৭৮. দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করা কোন বিভাগের কাজ?
উ : বিচার বিভাগ
৭৯. গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারে কোনটি?
উ : সহনশীলতা
৮০. সামাজিক মূল্যবোধ হলো সমাজ জীবনে বাঞ্ছিত ও অবাঞ্ছিত বিষয়ে সমাজবাসীদের সমবেত ঐক্য’ সংজ্ঞাটি কে দিয়েছেন?
উ : ওলসেন
৮১. ‘শাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
উ : Governance
৮২. মানুষের আচরণ বিচারের মানদন্ডকে কী বলা হয়?
উ : সামাজিক মূল্যবোধ
৮৩. সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কোনটি অতীব জরুরি বিষয়?
উ : গণতন্ত্র
৮৪. ‘কানেকটিং পিপল’ কথাটির অর্থ হচ্ছে-
উ : জনগণকে সংশ্লিষ্ট করা
৮৫. সুশাসনের উপাদানগুলো প্রতিষ্ঠায় কি প্রয়োজন?
উ : সবগুলো
৮৬. শাসন বিভাগের ওপর আইন বিভাগের নিয়ন্ত্রণ থাকা উচিত। কারণ এর মাধ্যমে শাসন বিভাগের-
উ : স্বেচ্ছাচারিতা রোধ হয়
৮৭. শাসন ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য কোনটি আবশ্যক?
উ : ই-গভর্ন্যান্স
৮৮. সুশাসনের মূলনীতি কোনটি?
উ : জবাবদিহিতা
৮৯. ‘রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসন অত্যাবশ্যক’ -এ বক্তব্যটি কার?
উ : মিশেল ক্যামডেসাস
৯০. মানুষের বিবেকবোধ জাগ্রত করে সুশাসন নিশ্চিত করে?
উ : মূল্যবোধের শিক্ষা
৯১. জোনাথক হ্যাইটের মতে নৈতিকতা উদ্ভব ঘটে কয়টি উৎস হতে?
উ : ৩টি
৯২. “আইন শুধু সার্বভৌমের আদেশ নয় বরং সমাজ কর্তৃক স্বীকৃত ও রাষ্ট্র কর্তৃক বলবৎকৃত সামাজিক অভ্যাসের অংশবিশেষই আইন” বলেছেন-
উ : উড্রো উইলসন
৯৩. কোনটি সুশাসনের একটি অন্যতম প্রত্যয়?
উ : দুর্নীতি দমন
৯৪. নীতি ও ঔচিত্যবোধ কি?
উ : মূল্যবোধের উপাদান
৯৫. সুশাসনের মূল চাবিকাঠি কোনটি?
উ : জবাবদিহিতা
৯৬. বিচার বিভাগকে স্বাধীন, দুর্নীতিমুক্ত ও নিরপেক্ষ হওয়া প্রয়োজন। কারণ বিচারকদের দুর্নীতির কারণে-
উ : ন্যায়বিচার পদদলিত হয়
৯৭. মানুষ যে মূল্যবোধের সাথে আজন্ম পরিচিত?
উ : নৈতিক মূল্যবোধ
৯৮. সুশাসন কি ধরনের শাসন ব্যবস্থা?
উ : অংশগ্রহণমূলক শাসন ব্যবস্থা
৯৯. মূল্যবোধগুলো সমাজে কী হিসেবে ভূমিকা পালন করে?
উ : সামাজিক পরিবর্তনশীলতা
১০০. কর্তব্যবোধ না থাকলে প্রতিষ্ঠিত হয় না-
উ : সুশাসন