“সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে পাঁচ বছরের এক শিশুকে বিভৎসভাবে হত্যা করে লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।”
শুধু গলা কেটে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি। তুহিন নামের শিশু ছেলেটিকে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে দিয়েছে গাছের ডালে। কান এবং লিঙ্গ কেটে নেওয়া হয়েছে। পেটে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে ছুরি!
অপরাধের ভাষা বোঝা কঠিন। কিন্তু এ কেমন বর্বরতা।
দেশে যে শিশু হত্যার মতো ঘটনা ঘেটে না, তা নয়, বরং খুব বেশিই ঘটে। কিন্তু এ হত্যাকাণ্ডটির বিভৎসতা যেন পূর্বের সব হত্যাকাণ্ডকে হার মানিয়েছে।
যেভাবে শিশুটির লাস মিলল বাগানে:
শিশু তুহীন সুনামগঞ্জ জেলার রাজানগর ইউনিয়নের কেজাউড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল বাসিতের ছেলে।
রোববার রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে ওই পরিবারের সদস্যরা।
রাত ৩টার দিকে তুহিনের চাচাত বোন সাবিনা বেগম ঘরের দরজা খোলা দেখে চিৎকার শুরু করে। চিৎকার শুনে পরিবারের সদস্যরা ঘুম থেকে উঠে দেখে তুহিন ঘরে নেই।
খুঁজোখুঁজি করে বাড়ি থেকে কিছু দূরে মসজিদের পাশে একটি গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়।