মেহেদি হাসান, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
জেলার নয়টি উপজেলার ছয়টির অধিকাংশ এলাকার রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ পানিতে নিমজ্জিত।
৬৩টি চর সম্পূর্ণ পানিবন্দী। ৩০০ গ্রামে প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে রয়েছে।
জেলার প্রায় তিন শতাধিক বিদ্যালয়ে পাঠদান স্থগিত করেছে জেলা শিক্ষা প্রশাসক।
রাস্তাঘাটে পানি প্রবাহের ফলে রাস্তাঘাট ও কালভার্ট ভেঙ্গে পরেছে।
কুড়িগ্রামে ৪২০ টি চর। চরগুলো এখন পানিরনিচে। সেখানকার বসবাসরত মানুষ এখন নিরুপায়। মহা বিপদে আছে চরের মধ্যে বসবাসকারী কৃষক।
গবাদী পশু নিয়ে কী করবেন, কোথায় যাবে তারা এখন?
নেই কোনো খাবার, কিংবা পান করার মত বিশুদ্ধপানি। কুড়িগ্রাম-রংপুর মহাসড়কেরও কিছু অংশ এখন পানিরনিচে।
যার কারণে কুড়িগ্রামের সাথে অন্যান্য জেলার যোগাযোগ ব্যবস্হা এখন একদম বিচ্ছিন্ন।
ওদিকে পূর্ভাবাস বলছে আগামী এক সপ্তাহে ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে।