গণহত্যা

আল ফাসারের হত্যাকাণ্ডঃ সুদানে সংগঠিত ভয়ংকর এক গণহত্যা

এখনো মানুষ হত্যার উৎসবে মাতে, গ্রেনেড-বম্দুক এবং শাস্ত্র হাতে। সভ্য যারা তারা দূরে, আমার রুজি তাদের কাছে চলে যায় ঘুরে ঘুরে। হায় দারফুর! হায় সুদান! এখনো তারা জলসাঘরে, যারা সেজেছে কন্ডোম পরে মহান। তারিখ: ১ নভেম্বর ২০২৫ | সূত্র: আল জাজিরা, দ্য গার্ডিয়ান, জাতিসংঘের প্রতিবেদন এবং উইকিপিডিয়া অবলম্বনে এআই-এর সহযোগিতায় প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। ২০২৩…

বিস্তারিত
আওয়ামী লীগ

১৯৮৮-এর চট্টগ্রাম গণহত্যাঃ হত্যা করা হয়েছিলো আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মীকে

১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রাম শহরের লালদীঘি ময়দানে আওয়ামী লীগের জনসভায় পুলিশ গুলি চালিয়ে ২৪ জনকে হত্যা করে। তৎকালীন পুলিশ কমিশনার মির্জা রকিবুল হুদা পুলিশকে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং এই ঘটনাটি স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের আমলে সংঘটিত হয়েছিলো। এই ঘটনাকে চট্টগ্রাম গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ঘটনার বিবরণঃ তারিখ: ২৪ জানুয়ারি, ১৯৮৮ স্থান: চট্টগ্রাম…

বিস্তারিত
হরিশ গুহর বাড়ি

বৈটপুরে ‘৭১-এ নৃশংস গণহত্যার শিকার গুহ পরিবারের বিশাল সম্পত্তি দখল করে রেখেছে কে?

গুহপরিবারের বাড়িটি একটি একতলা পাকাবাড়ি। সামনে ঘাট বাঁধানো পুকুর। বাড়িতে জায়গা প্রায় ৫ একর। একাত্তরের নৃশংস গণহত্যার শিকার হয়েছিলো এই পরিবারটি। লোমহর্ষক ঘটনা এটি। কাউকে গলাকেটে, কাউকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিলো সেদিন। এতবড় একটি বেদনাদায়ক ঘটনার পরও কিন্তু ইতিহাসের শত্রুরা পিছু হটেনি। গুহ বাড়ির সম্পত্তি তারা দখল করে নিয়েছে। প্রশাসন থেকেও ফেলে যাওয়া বা…

বিস্তারিত
ঢাকা

অর্পিত সম্পত্তির ইজারা বাড়ায় দেশত্যাগ হিন্দু পরিবারের

অর্পিত সম্পত্তির ইজারা (বা সেলামি) এক লাফে সাত গুণ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশ ত্যাগ করেছে এক হিন্দু পরিবার। পুরান ঢাকার এই বাসিন্দার নাম রিংকু চৌধুরি। থাকতেন সূত্রাপুর থানার ১১ নং ঠাকুর দাস লেনের একটি বাসায়। বিগত কয়েক বছর অর্পিত সম্পত্তির ভাড়া দিতে পারেননি। অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না হওয়ার কারণে পরিবারটি কাউকে কিছু না বলে ভারতে চলে…

বিস্তারিত
দামেরখণ্ড গণহত্যা

রাজাকার বাহিনী আমার আট মাস বয়সে বাবা এবং কাকাকে মেরে ফেলে // অরুণ রায়

১৯৭১ সালের ২৩ মে মোংলার দামেরখণ্ডে বাগেরহাটের কুখ্যাত রাজাকার রজ্জব আলী ফকিরের নেতৃত্বে এবং স্থানীয় রাজাকারদের সহায়তায় শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়। এই হত্যাযজ্ঞের সময় নারীদের ওপর নিষ্ঠুর নির্যাতন চালানো হয়। এদিন অনেকের সাথে আমার বাবা এবং কাকাকে হত্যা করা হয়। আমি তখন অনেক ছোট, একেবারেই দুধের শিশু। মায়ের কাছ থেকে নিষ্ঠুর এ হত্যাকাণ্ডের গল্প…

বিস্তারিত
গাজীপুর

বাড়িয়া গণহত্যাঃ পাঁচ শতাধিক শহীদের মধ্যে ছিলেন অনেক নারী ও শিশু

বড়িয়া গণহত্যাটি সংগঠিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৪ মে (২৯ শে বৈশাখ ১৩৭৮) গাজিপুর সদর উপজেরার বাড়িয়া ইউনিয়নের বাড়িয়া গ্রামে। ১৯৭১ সালে বাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন মো. আজাহার খাঁ। ঐ সময় ঢাকা থেকে জাতিগত সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেক লোক বাড়িয়া গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিল। ফলে বাড়িয়া সহ কয়েকটি গ্রামে তখন অনেক লোক। জয়দেবপুরের ভাওয়াল স্টেট (ভাওয়াল রাজবাড়ীতে…

বিস্তারিত
গণহত্যা স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি

শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি গঠনের উদ্যোগ

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সারা বাংলাদেশ জুড়ে সংগঠিত হয়েছিলো ইতিহাসের ভয়াবহ সব গণহত্যা। এ পর্যন্ত সারা দেশে পাঁচ হাজারের বেশি বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। বেশিরভাগ বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ বসিয়ে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি, অনেক বধ্যভূমিতে উঠে গেছে বসতবাড়ী, মসজিদ/মন্দির, অথবা উপর দিয়ে চলে গিয়েছে রাস্তা। কিছুক্ষেত্রে স্মৃতিস্তম্ভ বসানো হলেও সংরক্ষণের অভাবে তা পরিণত হয়েছে আড্ডাস্থলে ,…

বিস্তারিত
ফরিদপুর

ঈশান গোপালপুর গণহত্যা: নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল ২৮ জন নিরীহ মানুষকে

১৯৭১-এ পাকিস্তানি বাহিনী এবং এদেশে তাদের দোসরদের দ্বারা যে ভয়াবহ গণহত্যা ঘটেছিলো, তার কিয়দংশও কোথাও সংরক্ষিত হয়নি, বেদনার কথা তো বলাই বাহুল্য। শুধু সংখ্যা বললে আসলে কিছুই বোঝা যায় না, যায় কি? একদল ভয়ার্ত মানুষ— নারী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধ বা যুবা, মৃত্যুভয়ে যে যেদিকে পারে দৌঁড়াচ্ছে, হাঁপাচ্ছে, পিছন ফিরে ফিরে তাকাচ্ছে … আরেক দল মানুষরূপী…

বিস্তারিত