যৌনকর্মীকে পাপী বলায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন লেখক জেসমিন চৌধুরী …

যৌনকর্মীকে পাপী বলায়

যৌনকর্মীকে পাপী বলায়

প্রথম বারের মতো একজন যৌনকর্মীর জানাজা পড়া হয়েছে। খুশি হয়ে খবরটা পড়তে গেলাম। জানাজা পড়ানোর জন্য ইমামকে রাজী করাতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পাপী ব্যক্তিদের জানাজা পড়ানো যাবে না, এমনটা কোনো ধর্মগ্রন্থে বলা হয়নি।’

আমি খুশি হতে পারিনি। যেদিন যৌনকর্মীদের পাপী ডাকা বন্ধ হবে সেদিন খুশি হবো। প্রয়োজন নেই জানাজার। ততদিন ওদের মৃতদেহ পানিতেই ভাসিয়ে দেয়া হোক। আমার দেহও ওদের মতোই পানিতে ভাসানোর দাবি র‌ইল। যে সমাজ এদেরকে পাপী ভাবে সেই সমাজের উপস্থিতি আমার মৃতদেহও কামনা করে না।

লিংক কমেন্টে।

Jesmin Chowdhury

যে সংবাদের প্রতিক্রিয়ায় তার ফেসবুকে এই লেখা:

যৌন কর্মী
এই লিংকটি আর ওপেন হয়নি।

 

 

 

 

 

 


বিবিসি বাংলা খবরটি যেভাবে করেছে:

দৌলতদিয়ায় প্রথা ভেঙে যৌনকর্মীর জানাজা পড়ালেন মসজিদের ইমাম